ওয়েব ডেস্ক: গতকাল কাশীপুরে বোমাবাজির ঘটনায় গ্রেফতার হল চার অভিযুক্ত। তবে এখনও অধরা মূল অভিযুক্ত স্বপন চক্রবর্তী ও আনওয়ার। ধৃতরা সকলেই তৃণমূলেরই দুই গোষ্ঠীর সদস্য বলে পুলিস সূত্রে খবর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতকাল তৃণমূলের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে নির্দল প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এর জেরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এক নম্বর ওয়ার্ডের কাশীপুর উদ্যানবাটি এলাকা। চলে বোমাবাজি। গুলিবিদ্ধ হন দুজন তৃণমূল কর্মী।


এদিকে, প্রচার শেষের আগের রাতেও  শহরে দফায় দফায় হামলা।বাঘাযতীন, একবালপুরে আক্রান্ত  সিপিআইএম কর্মীরা। চলে বোমাবাজি, মারধর। কাঠগড়ায় তৃণমূল।


বুধবার  সন্ধ্যায় গাঙ্গুলিবাগানে  বাড়ি বাড়ি  প্রচারের সময় আক্রান্ত হন সিপিআইএম কর্মীরা । তৃণমূলের বাইক বাহিনী তাদের ওপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। আরও অভিযোগ, পরে সেই হামলাকারীরাই বাঘাযতীনে সিপিআইএমের জোনাল কমিটি অফিসেও  চড়াও হয়। মারধরে ছজন সিপিআইএম কর্মী জখম হন।


হামলার প্রতিবাদে  সিপিআইএম কর্মীরা বাঘাযতীন মোড়ে অবরোধ শুরু করেন। সুজন চক্রবর্তীসহ নেতারাও অবরোধে সামিল হন। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উত্তেজনার পারদও ক্রমশ চড়তে থাকে।পুলিসের সামনেই বাঘা যতীন মোড়ের ঠিক বিপরীতে জড়ো হতে শুরু করেন তৃণমূল কর্মীরা।  


পুলিস নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়ায় রাত সাড়ে বারোটায়  অবরোধ তুলে নেন সিপিআইএম কর্মীরা।