নিজস্ব প্রতিবেদন: বউবাজার বিপর্যয়ে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছিল। তবে একাধিক সমস্য়ায় বৃহস্পতিবার গোটা দিন বন্ধ থাকল চেক বিলির কাজ। ঘোষণা মতো পরিবার পিছু ৫ লক্ষ টাকা দিতে গিয়েই ফাঁপড়ে পড়েছে কেএমআরসিএল। এখন ঠগ বাছতে গাঁ উজারের আশঙ্কায় গোয়েন্দা ডাকার কথাই নাকি ভাবছে করতৃপক্ষ। কিন্তু হঠাৎ কী এমন হল? KMRCL-এর অভিযোগ কাল পর্যন্তও যাঁরা একটা পরিবার ছিল তাঁরাই আজ নিজেদের ভিন্ন পরিবার হিসেবে দাবি করছেন। স্বামী বলছে স্ত্রী আলাদা, ছেলে বলছে বাবার সঙ্গে সম্পর্ক নেই কাজেই ক্ষতিপূরণও দিতে হবে আলাদা আদালাই এমনই দাবি করছে ওই পরিবারগুলো। আর এ হেন দাবিতে কার্যত চোখ কপালে উঠেছে কর্তৃপক্ষ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


কেএমআরসিএলের আশঙ্কা, ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের লোভেই এমন দাবি করছেন ওই পরিবারগুলি। এমনকি বেশ কয়েকজন এসে বাড়িরও দাবি জানিয়েছেন বলে অভিযোগ কেএমআরসিএল-এর। যদিও এ ক্ষেত্রে দাবিদাররা উপযুক্ত প্রমাণ দিতে পারেননি বলেই জানিয়েছে কেএমআরসিএল।


আরও পড়ুন: অবশেষে রোখা গিয়েছে বউ বাজারের ধস, জানাল মেট্রো কর্তৃপক্ষ


সমস্যা এড়াতে টাকা দেওয়ার সময়ে অবশেষে মুচলেকায় সই-এর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেএমআরসিএল। কী রয়েছে এই মুচলেকায়, সেখানে জানানো হয়েছে টাকা নেওয়ার সময়ে প্রাপক কোনও মিথ্যে পন্থার ভিত্তিতে টাকা নিলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে  KMRCL। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার এই সমস্যার কারণেই টাকা দিতে পারেনি কেএমআরসিএল। যদিও শুক্রবার থেকে নয়া নিয়মে ফের ৫ লক্ষ টাকার চেক বিলির কাজ শুরু হয়েছে।