অর্নবাংশু নিয়োগী: আইএএস অফিসারের স্ত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ। পুলিশের তদন্তে গাফিলতিতে আদালতে প্রশ্ন রাজ্যকে। লেক থানার পুলিসের বিরুদ্ধে চরম গাফিলতির অভিযোগ। নতুন ফৌজদারি আইনে এমন গুরুতর অভিযোগে মহিলা পুলিস অফিসারকে তদন্তকারী অফিসার করার কথা থাকলেও, বাস্তবে পুরুষ অফিসারকে তদন্তের দায়িত্ব দেন থানার আইসি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-এবার শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবি....


 মহিলা ঘটনার অভিযোগ জানানোর পর, সেই অভিযোগপত্রের সবচেয়ে গুরুতর অংশ, আংশিক বদলে তুলনায় লঘু ধারা প্রয়োগ করা হয়। যার জেরে অভিযুক্তকে নিম্ন আদালতে তোলা হলে সেদিনই তাকে জামিন দেয় আলিপুর কোর্ট।
আলিপুর আদালত লালবাজারকে তদন্তে ত্রুটি নিয়ে সতর্ক করে।


গত ১৫ জুলাইয়ের ঘটনায় বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে এই তদন্তে অ্যাসিস্টেন্ট কমিশনারকে নজরদারির নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ২৩ আগষ্ট পরবর্তী শুনানিতে তদন্তে অগ্রগতির রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


পেশায় তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার উচ্চ পদস্থ কর্মী ওই মহিলার বাড়িতে ১৫ জুলাই সকালে হাজির হন পারিবারিক বন্ধু বছর ৫৩-এর ওই অভিযুক্ত। মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ঢুকে একা থাকা মহিলাকে ভয় দেখিয়ে বিবস্ত্র করে তাঁকে নানাভাবে অত্যাচার করা হয়। শেষ পর্যন্ত চিৎকার করে তিনি কোনওভাবে মদ্যপের হাত থেকে রেহাই পান। মহিলার স্বামী আইএএস অফিসার, বর্তমানে মুম্বইয়ে কর্মরত।


মহিলা সেদিনই লেক থানায় গিয়ে গোটা ঘটনার লিখিত অভিযোগ করেন। সেদিন সন্ধ্যায় পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করলেও, পরের দিন আলিপুর আদালতে তোলা হলে তদন্তে বহু ত্রুটি ধরে আদালত।
পুলিসের গাফিলতি বুঝে ২৩ জুলাই হাইকোর্টে মামলা হয়।



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)