নিজস্ব প্রতিবেদন: ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা দিতে হবে তিনপক্ষকেই। নারদা মামলায় মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক ও রাজ্যের হলফনামা গ্রহণ করল হাইকোর্টে। সিবিআই-কেও হলফনামা দেওয়ার জন্য ১০ দিন সময় দিল আদালত। পরবর্তী শুনানি ১৫ জুলাই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতকালই হাইকোর্টে নারদ শুনানিতে মমতার হলফনামার প্রসঙ্গ ওঠে। সিবিআই-র পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেছিলেন, '১৭ মে থেকেই মুখ্যমন্ত্রী এবং আইনমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। পরিকল্পিত ভাবেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হলফনামা জমা দেননি মুখ্যমন্ত্রী এবং আইনমন্ত্রী'। কিন্তু রাজ্য যদি হলফনামা পেশ করে তথ্য জানাতে চায়, তাহলে আপনাদের আপত্তি কোথায়? সিবিআই-র আইনজীবীর কাছে জানতে চান বিচাপতি সৌমেন সেন। বলেন, 'সিবিআই অভিযোগ করেছে বলেই মানুষের জমায়েত তত্ত্ব মেনে নিতে পারে না আদালত'। শুনানি শেষে অবশ্য় রায়দান স্থগিত রেখেছিল আদালত। 


আরও পড়ুন: টিকাকরণের নয়া নীতি জারি রাজ্যে, কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজ নিতে ভিড় পুরসভায়


৯ জুন থেকে নারদ মামলার শুনানি চলছে হাইকোর্টের পাঁচ সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চে। শুনানি চলাকালীন আদালতে হলফনামা জমা দেওয়ার আবেদন করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবী। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। কেন? হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চের যুক্তি ছিল, শুনানির মাঝে হলফনামা জমা নিলে মামলার অভিমুখ ঘুরে যেতে পারে।  হাইকোর্টের হলফনামা-রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবেদন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবী। শীর্ষ আদালত হলফনামা জমা নেওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্টকে।