নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনাভাইরাসের আতঙ্ক এবার কলকাতা হাইকোর্টে। বন্ধ হচ্ছে আদালতের শুনানি। শুধুমাত্র জরুরি মামলা ছাড়া অন্য কোনও মামলার বিচার হবে না আদালতে। রাজ্যের নিম্ন আদালতগুলিতেও একই নির্দেশিকা থাকছে। সোমবার থেকে হাইকোর্টে ঢুকতে  দিতে হবে থার্মাল স্ক্রিনিং। কর্মীদের আদালতে না এসে, বাড়িতে থেকে কাজ না করার নির্দেশও দিয়েছেন রেজিস্ট্রার জেনারেল রাই চট্টোপাধ্যায়।       


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় জমায়েত না করার নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আপাতত স্থগিত হয়ে গিয়েছে IPL। দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে হয়েছে আইএসএল ম্যাচ। জরুরি মামলা ছাড়া সুপ্রিম কোর্টেও অন্য মামলার শুনানি হচ্ছে না। সেই পথেই হাঁটল কলকাতা হাইকোর্ট। ১৭ থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত এই নির্দেশ বলবত্ থাকবে। শুক্রবার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে পরবর্তী নির্দেশিকা জারি করা হবে।  


করোনাভাইরাস মোকাবিলায় রবিবার বৈঠকে বসেন হাইকোর্টের তিন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত, সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়। ওই বৈঠকে বিচারপতিরা সিদ্ধান্ত নেন, সোমবার থেকে আদালতের তিনটি দরজায়  থাকবেন চিকিত্সকরা। থাকবে থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা।
 



নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, আদালতে কর্মীরা রোটেশনাল পদ্ধতিতে আসবেন। প্রয়োজন না বলে বাদী-বিবাদী পক্ষকে হাজির হওয়ারও দরকার নেই। জেলবন্দিদের ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে শুনানি চলবে। আইনজীবীদের ঘরেও ভিড় কমাতে হবে। মক্কেলদের আদালতে ডাকবেন না।    


আরও পড়ুন- প্রস্তুত থাকুন, অযথা ভয় ছড়াবেন না, করোনায় সার্কভূক্ত দেশগুলিকে নমো-মন্ত্র