অর্ণবাংশু নিয়োগী: টেন্ডার ছাড়াই ২০১৪ সালে টেটের উত্তরপত্র মূল্যায়ণের বরাত পেয়ে দিয়েছিল এক বেসরকারি সংস্থা! শুধু তাই নয়, ১০ লক্ষ টাকা অগ্রিমও দেওয়া হয়েছিল ওই সংস্থাকে! কেন? প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার সিবিআইয়ের জেরার মুখে মানিক ভট্টাচার্য। উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 ২০১৪ সালে টেটের উত্তরপত্র মূল্যায়ণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল একটি বেসরকারি সংস্থাকে। অভিযোগ, কনফিডেন্সিয়াল সেকশন নাম দিয়ে সেই সংস্থাকেই গোপনে কাজ করানো হয়েছিল। কেন? হাইকোর্টের নির্দেশে একযোগে তদন্তে নেমেছে সিবিআই ও ইডি। 


আরও পড়ুন: Abhishek Banerjee: 'সুরাত কোর্টের রায়কে হাতিয়ার করে আমরা কোর্টে যাব'


এদিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এখন জেল হেফাজত মানিক ভট্টাচার্য। ২০১৪ সালে যখন টেট পরীক্ষা হয়, তখন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান ছিল তিনি।  প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। 


সিবিআই জেরার মুখে মানিক
-------
কেন এস বসু রায় এন্ড কোম্পানীকে 'কনফিডেন্সিয়াল সেকশন' বলা হত?


মানিক: বোর্ডের কাজের জন্য আলাদা কম্পিউটার, 'কনফিডেন্সিয়াল প্রিন্টার- প্রসেসর' দেওয়া হয়েছিল ওই সংস্থাকে।   OMR সংক্রান্ত কাজের জন্য সেই সব কনফিডেন্সিয়াল সামগ্রী ব্যবহার করত তারা।


টেন্ডার ছাড়াই কেন বরাত দেওয়া হয়েছিল?


মানিক: ২০১২ সালে টেন্ডার ডাকা হয়। এরপর কাজ লাগায় ২০১৪ সালে টেন্ডার ছাড়াই  এস বসু রায় এন্ড কোম্পানীকে কাজের বরাত দেওয়া হয়। বোর্ডের লোকজন কম। সেকারণেই ওই সংস্থাকে দিয়ে গোপন কাজও করানো হত।



 


 


২০১৪ সালে টেটের মেধাতালিকা যাঁদের নাম ছিল, তাঁরা চাকরি পান ২০২০ সালে। কিন্তু নিয়ম মেনে যোগ্য প্রার্থীদেরই কি নিয়োগ করা হয়েছিল? মামলা দায়ের করা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলাতেই সিবিআই ও ইডি যৌথভাবে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।



(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)