ওয়েব ডেস্ক: আগুন নিয়ে খেলবেন না। শান্তি বজায় রাখুন। বিদেশ সফরে যাওয়ার সময় মোর্চাকে বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর। মোর্চা কিন্তু, অনড়। সরকারের ডাকা সর্বদলে থাকবে না মোর্চা। স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন বিমল গুরুং। বনধ চলবে, সেইসঙ্গে আগামিদিনে আরও জোরদার হবে আন্দোলন। হুঁশিয়ারি মোর্চা সুপ্রিমোর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জাতিসত্ত্বার আন্দোলন ঘিরে জ্বলছে পাহাড়। কোন পথে ফিরবে শান্তি ? আপাতত এটাই লাখ টাকার প্রশ্ন.. মুখ্যমন্ত্রীর আলোচনার প্রস্তাব কানে তোলেনি মোর্চা.. বিদেশ সফরে যাওয়ার  আগে দমদম বিমানবন্দরে ফের একবার মোর্চা নেতৃত্বের কাছে শান্তি ফেরানোর অনুরোধ করলেন মুখ্যমন্ত্রী, সঙ্গে  সতর্কতা।


পাহাড়বাসীকে শান্ত থাকার অনুরোধ করলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও। তবে, কানে তুলছে না  মোর্চা। আগামিদিনে আন্দোলন আরও জোরদার করার ঘোষণা করেছেন মোর্চা সুপ্রিমো। গুরুংরা এখনও তাকিয়ে কেন্দ্রের দিকেই। যদিও, মোদী-রাজনাথদের পাহাড়-অবস্থান নিয়ে অসন্তোষ চেপে রাখছে না মোর্চা। তাহলে পথ? আগামিদিনে কোনপথে আন্দোলনে?  মোর্চা এখন তাকিয়ে সর্বদল বৈঠকের দিকে। কিন্তু তা ঘিরেও অনিশ্চয়তার মেঘ।


মঙ্গলবার মোর্চার ডাকে পাহাড়ে দ্বিতীয় সর্বদল বৈঠক। বিমল গুরুং, বিনয় তামাংরা আন্ডারগ্রাউন্ড, রোশন গিরি স্বপার্ষদ দিল্লিতে। বৈঠকে মোর্চার প্রতিনিধিত্ব করবেন দলের তিন বিধায়ক । সর্বদল বৈঠকে থাকবে না হরকা বাহাদুরের জন আন্দোলন পার্টি। হরকা বাহাদুর স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, গোর্খাল্যান্ডের প্রশ্নে সহমত হলেও মোর্চার আন্দোলনের পদ্ধতিতে সমর্থন নেই তাঁদের।


পাহাড়ের সবদলকে এক ছাতার তলায় নিয়ে গুরুংদের প্রচেষ্টায় ধাক্কা। থাকছে না জাপ। তাঁরা তাকিয়ে সরকারের ডাকে সর্বদলের দিকে।  পাহাড়ের শান্তি ফেরানোর লক্ষ্যে  ২২ তারিখ স্বরাষ্ট্রসচিবের নেতৃত্বে শিলিগুড়িতে সর্বদল বৈঠকের ডাক দিয়েছে সরকার। সেখানেও থাকছেন না গুরুংরা।


মোর্চা না গেলেও, ২২জুনের বৈঠকে কারা থাকছে সেদিকে কড়া নজর রাখছে মোর্চা।রাজনৈতিক মহল বলছে, এই দুই সর্বদলের ওপর অনেকটাই নির্ভর করছে পাহাড়ে মোর্চার আন্দোলনের ভবিষ্যত।


মেয়ের সঙ্গে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের নতুন ছবিটা দেখেছেন?


রজনীকান্তকে ১ কোটির প্রতিশ্রুতি স্মরণ করিয়ে দিলেন কৃষকরা