নিজস্ব প্রতিবেদন: নন্দীগ্রামে বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অফিসে কেন তল্লাশি পুলিসের? তাও আবার বিনা ওয়ারেন্টে! রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে (Governor Jagddeep Dhankhar) গোটা ঘটনার সম্পর্কে অবহিত করলেন মুখ্যসচিব হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারী ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত বিজেপি নেতা মেঘনাথ পাল। তাঁর স্ত্রী মহুয়া পাল ভুয়ো সার্টিফিকেট দেখিয়ে ব্যাঙ্ক ম্যানেজার পদে চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ। তাঁর বিরুদ্ধে ইতিমধ্য়েই FIR-ও দায়ের করা হয়েছে তমলুক কো-অপারেটিভ এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক তরফে। 


১৬ এপ্রিল, সোমবার নন্দীগ্রামে মহুয়া পালের বাড়িতে যায় পুলিস। নেতৃত্বে ছিলেন খোদ SDPO। কিন্তু তখন বাড়িতে ছিলেন না মহুয়া।  এরপর নন্দীগ্রামের বিধায়ক, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কার্যালয়ে ঢুকে পুলিস তল্লাশি চালায় বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, কার্যালয়ে কর্মীরা যখন প্রতিবাদ করেন, তখন আবার পুলিসকর্মীরা বলেন, 'ওটা যে শুভেন্দু অধিকারীর কার্যালয়, তা তাঁরা জানতেন না। জানলে ঢুকতেন না'!


 



অবশেষে এদিন রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করলেন মুখ্যসচিব হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী।


 




ওয়ারেন্ট ছাড়া কীভাবে একজন বিধায়কের বাড়ি ও কার্যালয়ে কীভাবে তল্লাশি চালাতে পারে পুলিস? হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে পুলিসের বিরুদ্ধে মামলা কররা অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থার।