ওয়েব ডেস্ক : নভেম্বরের শেষে প্রকাশ্যে এসেছিল শিশু পাচারের রমরমা নেটওয়ার্ক। উত্তর চব্বিশ পরগনার বাদুড়িয়া, থেকে কলেজস্ট্রিট। বেহালা থেকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার দোস্তিপুর। কোথাও নার্সিং হোম, কোথাও আবার  সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত হোমের আড়ালে চলছিল নবজাতকের কারবার। মুড়ি মুড়কির মতো বিক্রি হচ্ছিল শিশু। পুরোটায় যুক্ত বেশ কয়েকজন চিকিত্সকও। এই খবর সামনে আসতেই শোরগোল পড়ে যায় গোটা রাজ্যে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুখ্যমন্ত্রীও জানিয়ে দেন কোনও এনিয়ে কোনও শিথিলতা বরদাস্ত করা হবে না।  CID-কে কড়া নজর রাখতে বলেন তিনি। বিশেষ তদন্ত কমিটিও তৈরি করে দেন মুখ্যমন্ত্রী। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এই কমিটিতে মুখ্যসচিব,স্বরাষ্ট্রসচিব, স্বাস্থ্যসচিব ও ডিজির পাশাপাশি দুই বিরোধী নেতা আব্দুল মান্নান ও সুজন চক্রবর্তীকে রাখা হয়। মুখ্যমন্ত্রী জানান শিশু পাচার রুখতে কী করা যায় তা নিয়ে মাসে একবার করে মিটিং করবে কমিটি। তারপরেও ফের শিশু পাচারের ঘটনা জলপাইগুড়িতে।


আরও পড়ুন, কীভাবে শিশু দত্তকের বেআইনি ব্যবসা চালাত বিমলা শিশুগৃহ?