ওয়েব ডেস্ক: নারদ তদন্তে নগরপাল। ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর। যদিও, ওই ঘটনায় চক্রান্ত ছিল বলেই তিনি মনে করেন। রাজ্যের তদন্তে ভরসা নেই বিরোধীদেরও। কেউ বলছেন প্রহসন। কারও দাবি আই ওয়াশ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোটের ঠিক মুখে পরমাণু বিস্ফোরণ। তোলপাড় হয়ে গেল জাতীয় রাজনীতি। মেঘ না চাইতেই জল। জোরকদমে প্রচার শুরু করল বিরোধীরা। প্রথমে নীরব থেকে একসময় মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রীও। যদিও ভোটের ফলে প্রভাব ফেলেনি ঘুষকাণ্ড। স্বচ্ছন্দেই ক্ষমতায় ফিরেছে তৃণমূল। শপথের একমাসের মধ্যে তদন্তের নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কেউ দোষী প্রমাণ হলে শাস্তি পাবে। আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর। যদিও তিনি মনে করছেন এটা চক্রান্তই।


মুখ্যমন্ত্রীর তদন্তের নির্দেশ স্বস্তি দিয়েছে দলীয় নেতাকর্মীদের। মুকুল রায়ের মতে নারদ তদন্তে আসল সত্য সামনে আসনে। পুলিসি তদন্তে আসল সত্য জানা যাবে। মনে করেন সুব্রত। কাকলি ঘোষ দস্তিদারের মতে তদন্তে প্রকৃত সত্য উদঘাটিত হবে। তৃণমূল সাংসদ সুলতান আহমেদেরও একই মত। দলের অপর সাংসদ সৌগত রায়ের টুইট, মুখ্যমন্ত্রী যা ভাল মনে করেছেন, তাই করেছেন।


 তবে পুলিসি তদন্ত নিয়ে বিশেষ উত্‍সাহী নয় বিরোধী শিবির। ঘুষকাণ্ডে সিবিআই তদন্ত চেয়ে মার্চেই মামলা হয়েছে হাইকোর্টে। নারদ নিউজের কাছ থেকে সংগৃহীত অসম্পাদিত ফুটেজ ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠিয়েছে হাইকোর্ট। সাংসদদের নাম জড়ানোয় ঘুষকাণ্ডের তদন্ত করছে সংসদীয় নীতি কমিটি।