ওয়েব ডেস্ক: ভোটে প্রার্থী হয়েই অন্য মুডে মদন মিত্র। প্রচারে নামতে ছটফট করছেন। তাই আদালতে গিয়ে আজ সিবিআইয়ের আইনজীবীকেই বলেন, তাঁর মুক্তির জন্য কিছু করতে। সিবিআই আইনজীবী অবশ্য তাঁকে আশ্বাস দিতে পারেননি। তবে জেলবন্দি হলেও যে কুছ পরোয়া নেহি, তা আজ হাবেভাবে, কথায় স্পষ্টই বুঝিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গেরুয়া পাঞ্জাবি উধাও। বদলে কালো টি-শার্টে অনেক স্মার্ট, ঝকঝকে মদন মিত্র। উধাও অসুস্থ ভাবও। বিধানসভা নির্বাচনে দলের প্রার্থী হয়েও, বদলে গেছে তাঁর বডি ল্যাঙ্গুয়েজ। আগের চেয়ে অনেক কনফিডেন্ট মদন মিত্র।


ভোটের গন্ধ পেয়ে ছটফটে মদন। আর জেলবন্দি থাকতে চান না। তাই কোর্টে ঢুকে সটান ধরলেন খোদ সিবিআইয়ের আইনজীবী পার্থসারথি দত্তকে। বললেন, 'কিছু একটা করো। আমাকে জেল থেকে বের কর। রোজ কোর্টে একই ঘটনা ঘটছে। কোনও ডেভেলপমেন্ট নেই।' আইনজীবী তাঁকে বলেন, 'এবিষয়ে আমার কিছু করার নেই।'


আইনজীবীর এরকম কথায় ঘাবড়াননি প্রাক্তন মন্ত্রী। এর আগে ছত্রধর মাহাতো, সন্তোষ রানাও জেলে থেকেই ভোটে লড়েছেন। তবে মদনের দাবি, এরাজ্যে তিনিই প্রথম জেল থেকে ভোটে লড়বেন।


১১ মার্চ প্রচার। তাঁর যাবতীয় কনফিডেন্সের পিছনে যে তৃণমূলনেত্রী, তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন মদন মিত্র। বললেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে টিকিট দিয়ে আমার সামাজিক সম্মান এবং পরিবারের সম্মান সুরক্ষিত করেছেন। আমি চিরকৃতজ্ঞ। মমতা যা উন্নয়ন করেছেন, তাতে ২৪০-রও বেশি আসন পাবেন।'


কংগ্রেস-সিপিএম জোট নিয়েও তীব্র কটাক্ষ তৃণমূল প্রার্থীর গলায়। বললেন, 'এটা লুটেরাদের জোট, নোটের জোট। একসময় কংগ্রেস সিপিএমের হাত চেটেছে, সিপিএম কংগ্রেসের হাত কেটেছে। আজ তারাই জোট করছে। তলে তলে এই জোটে পদ্মও আছে। দিল্লি থেকে খবর পেয়েছি আমার কেন্দ্রে সুব্রত ভট্টাচার্য দাঁড়াচ্ছে।'


এতদিন প্রভাবশালী তকমা মুছতে অনেক চেষ্টা করেছেন। এবার মদনের দাবি, জনতার দরবারেই প্রমাণ হবে, তিনি প্রভাবশালী না জনপ্রিয়।


ওয়েব ডেস্ক: ভোটে প্রার্থী হয়েই অন্য মুডে মদন মিত্র। প্রচারে নামতে ছটফট করছেন। তাই আদালতে গিয়ে আজ সিবিআইয়ের আইনজীবীকেই বলেন, তাঁর মুক্তির জন্য কিছু করতে। সিবিআই আইনজীবী অবশ্য তাঁকে আশ্বাস দিতে পারেননি। তবে জেলবন্দি হলেও যে কুছ পরোয়া নেহি, তা আজ হাবেভাবে, কথায় স্পষ্টই বুঝিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী।


গেরুয়া পাঞ্জাবি উধাও। বদলে কালো টি-শার্টে অনেক স্মার্ট, ঝকঝকে মদন মিত্র। উধাও অসুস্থ ভাবও। বিধানসভা নির্বাচনে দলের প্রার্থী হয়েও, বদলে গেছে তাঁর বডি ল্যাঙ্গুয়েজ। আগের চেয়ে অনেক কনফিডেন্ট মদন মিত্র।


ভোটের গন্ধ পেয়ে ছটফটে মদন। আর জেলবন্দি থাকতে চান না। তাই কোর্টে ঢুকে সটান ধরলেন খোদ সিবিআইয়ের আইনজীবী পার্থসারথি দত্তকে। বললেন, 'কিছু একটা করো। আমাকে জেল থেকে বের কর। রোজ কোর্টে একই ঘটনা ঘটছে। কোনও ডেভেলপমেন্ট নেই।' আইনজীবী তাঁকে বলেন, 'এবিষয়ে আমার কিছু করার নেই।'


আইনজীবীর এরকম কথায় ঘাবড়াননি প্রাক্তন মন্ত্রী। এর আগে ছত্রধর মাহাতো, সন্তোষ রানাও জেলে থেকেই ভোটে লড়েছেন। তবে মদনের দাবি, এরাজ্যে তিনিই প্রথম জেল থেকে ভোটে লড়বেন।


১১ মার্চ প্রচার। তাঁর যাবতীয় কনফিডেন্সের পিছনে যে তৃণমূলনেত্রী, তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন মদন মিত্র। বললেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে টিকিট দিয়ে আমার সামাজিক সম্মান এবং পরিবারের সম্মান সুরক্ষিত করেছেন। আমি চিরকৃতজ্ঞ। মমতা যা উন্নয়ন করেছেন, তাতে ২৪০-রও বেশি আসন পাবেন।'


কংগ্রেস-সিপিএম জোট নিয়েও তীব্র কটাক্ষ তৃণমূল প্রার্থীর গলায়। বললেন, 'এটা লুটেরাদের জোট, নোটের জোট। একসময় কংগ্রেস সিপিএমের হাত চেটেছে, সিপিএম কংগ্রেসের হাত কেটেছে। আজ তারাই জোট করছে। তলে তলে এই জোটে পদ্মও আছে। দিল্লি থেকে খবর পেয়েছি আমার কেন্দ্রে সুব্রত ভট্টাচার্য দাঁড়াচ্ছে।'


এতদিন প্রভাবশালী তকমা মুছতে অনেক চেষ্টা করেছেন। এবার মদনের দাবি, জনতার দরবারেই প্রমাণ হবে, তিনি প্রভাবশালী না জনপ্রিয়।