নিজস্ব প্রতিবেদন : করোনা মোকাবিলায় ১২ সদস্যের বিশেষ বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। কমিটিতে আছেন ২ স্বাস্থ্যকর্তা, ৫ জন সরকারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও ৫ জন বেসরকারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। করোনা মোকাবিলায় এই কমিটিকে বিশেষ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বিশ্বমারী করোনার সঙ্গে যুঝতে কী করা উচিত, কী করা উচিত নয়, পরিকাঠামো, চিকিৎসা ব্যবস্থা সবকিছু নিয়েই সরকারকে পরামর্শ দেবে এই কমিটি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রসঙ্গত, রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি আপাতত নিয়ন্ত্রণে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন একজন। এই মুহূর্তে রাজ্যে ২৫ হাজার ৯৬ জনকে গৃহ-পর্যবেক্ষণে রাখা রয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ২৪ জনকে গৃহ পর্যবেক্ষণে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। ৭৩ জন ভর্তি হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে। 


গত ২৪ ঘন্টায় নভেল করোনাভাইরাসের উপসর্গ থাকায় ৫৩ জনের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ২৭ জনের রিপোর্ট এসেছে। ২৬ জনের রিপোর্ট-ই নেগেটিভ এসেছে। নয়াবাদের বাসিন্দা ৬৬ বছরের প্রৌঢ়ের রিপোর্টেই একমাত্র ভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে । বলে রাখি, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত মোট ২৬৯ টি নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়েছে।  এর মধ্যে ১০টি রিপোর্টে ভাইরাস মিলেছে। করোনায় আক্রান্ত হয়েছে মৃত্যু হয়েছে ১ জনের। 


প্রসঙ্গত, করোনার তৃতীয় পর্যায় বা সামাজিক সংক্রমণ রুখতেই গোটা দেশে ১৪ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। এই ২১ দিন নিজেকে ঘরবন্দি করে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। করোনার সঙ্গে যুদ্ধকে 'মহাভারতের চেয়েও কঠিন যুদ্ধ' বলে উল্লেখ করেছেন মোদী।


আরও পড়ুন,