নিজস্ব প্রতিবেদন: রবিবার জনতা কার্ফু দিয়ে শুরু হয়েছিল। এরপর সোমবার কিছুক্ষণের জন্যই শিথিল হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা। মঙ্গলবার ২১ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেন নরেন্দ্র মোদী। এর মধ্যে এখনও পর্যন্ত নতুন করে রাজ্যে করোনা আক্রান্তের খবর মেলেনি। গত ৩০ ঘণ্টায় সবকটি নমুনা পরীক্ষার রিপোর্টেই ভাইরাসের উপস্থিতি নেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নতুন করে ৮ জনের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পৌঁছছে স্বাস্থ্যভবনে। সবকটি রিপোর্টই স্বাভাবিক। ভাইরাস নেই। তার আগে ৬৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিল। সবকটিই নেগেটিভ। ফলে গত ৩০ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্তের কোনও খোঁজ মেলেনি। 


এদিন করোনার উপসর্গ নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হলেন ৯৭ জন। মঙ্গলবার ভর্তি হয়েছিলেন মাত্র ১৫। এখনও পর্যন্ত উপসর্গ নিয়ে ২১৭ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, রাজ্যে নতুন করে গৃহ পর্যবেক্ষণে (home quarantine) রয়েছেন ৩৯৬৯ জন।


এরই মধ্যে বাংলায় দ্বিতীয় 'করোনা স্পেশালিটি হাসপাতাল' হল রাজারহাটের চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট। বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের কোয়ারান্টাইনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অধীনস্থ ওই হাসপাতালে। সেটিকে পূর্ণমাত্রার একটি হাসপাতালে রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্যভবন। যাতে রোগীর সংখ্যা আচমকা বেড়ে গেলে চিকিত্সার ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়। ইতিমধ্যেই ৫০ জন ডাক্তার, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের পাঠানো হয়েছে ওই হাসপাতালে। রাখা হচ্ছে ৫০০টি শয্যা। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের পর এটিই হচ্ছে রাজ্যের ও পূর্ব ভারতের দ্বিতীয় করোনা চিকিত্সার হাসপাতাল।


আরও পড়ুন- ভিডিয়ো: করোনাকে ছুঁতে দেব না, গান বাঁধলেন মমতা, কণ্ঠ ইন্দ্রনীলের