ওয়েব ডেস্ক:  কার্যত পুজোর ঢাকে কাঠি। সময়ের আগেই খুটিপুজোর হাত ধরে বাঙালির সেরা উত্‍সবের কাউন্টাডাউন শুরু। রীতি মাফিক বছর প্রতি রথযাত্রার দিনই খুঁটিপুজো করে মণ্ডপ তৈরির কাজ শুরু করে বিভিন্ন পুজো কমিটি গুলি। তবে এবার অন্যথা। রথের এখনও বাকি মাসখানেক। তার আগেই আজ ধুমধাম করে খুঁটি পুজোর পর্বটা সেরে নিলেন নাকতলা উদয়ন সংঘের কর্মকর্তারা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


হাজির ছিলেন পুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। খুঁটি পুজোকে কেন্দ্র করে ছিল তারকাদের ভিড়ও। শুধুই নাকতলা নয়। আজ খুঁটিপুজো সেরে নিল পঁচানব্বই পল্লি পুজো কমিটিও। 


 


পুজোর আগেই পুজোর লড়াই। যার যেমন খুঁটির জোর,  তার  কদর তত বেশি।শহরের বেশিরভাগ মেগাবাজেটের পুজোরই বড় খুঁটি নেতা, মন্ত্রীরা। টালা থেকে টালিগঞ্জ, পুজোর লড়াইয়ে সামনে আসে নেতা, মন্ত্রীর যুদ্ধ।


 


গতবারের পুজোতেও হোর্ডিং যুদ্ধে জমজমাট ছিল পুজোর লড়াই। ফি বছরই খুঁটি পুজো দিয়েই বাজে পুজোর ঢাক। শুরু পুজোর কাউন্টডাউন।


 


রবিবার ছুটির দিনে খুঁটি পুজো সেরে নিল নাকতলা উদয়ন সংঘ।  নাকতলা খুঁটি পুজো বেশজমজমাট। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পুজোর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত একঝাঁক টলি তারকা  ।


 


দক্ষিণ কলকাতার পঁচানব্বই পল্লীর পুজোও মেগাবাজেটের পুজোর মধ্যেই পড়ে। খুঁটি পুজোতেই খুঁটির জোর বুঝিয়েছে উনতিরিশ পল্লী। সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় থেকে চন্দ্রবিন্দুর উপল,  যেন চাঁদের হাট।


 


গোঁফের আমি, গোঁফের তুমি, গোঁফ দিয়ে যায় চেনা। সুকুমার রায়ের এই ছড়াকে একটু পাল্টেতো বলাই যায়,  খুঁটির আমি,  খুঁটির তুমি, খুঁটি দিয়ে যায় চেনা। আসলে তো সবই খুঁটির কেরামতি।