ওয়েব ডেস্ক: বিধাননগরে অরুনাভ ঘোষের হয়ে জোট বেঁধে প্রচার সিপিএম-কংগ্রেসের। প্রচারে সামিল হলেন, সিপিএম নেত্রী রমলা চক্রবর্তী, দমদমের বাম প্রার্থী পলাশ দাস। অরুনাভ ঘোষের দাবি, তৃণমূলকে রুখতে হাত আর হাতুড়ির এক হতে দ্বিধা নেই। অরুনাভ ঘোষের হয়ে প্রচারে লাল পতাকার সারি। মাইকেল কলোনি, রায়গড়ে একসঙ্গে প্রচারে কংগ্রেসের অরুণাভ ঘোষ, আর দমদমের সিপিএম প্রার্থী পলাশ দাস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মিলে গেল হাত হাতুড়ি-কাস্তে। শুক্রবার সকালে সল্টলেকে অরুনাভ ঘোষের হয়ে প্রচারে নামেন সিপিএম কর্মীরা। সামিল হন সিপিএম নেত্রী রমলা চক্রবর্তী। এল্টালির সিপিএম প্রার্থী দেবেশ দাসও এগিয়ে এলেন মিছিল দেখে। বিধাননগর পুরভোটের আগেও ভোট লুঠ রুখতে ফোরাম গড়েন গৌতম দেব অরুণাভ ঘোষরা। তবে অশান্তি রোখা যায়নি। বহিরাগত ভোট লুঠেরাদের নজিরবিহীন দাপাদাপির সাক্ষী হয়েছিল উপনগরীর রাজপথ।


এবার আর তাই মঞ্চ বা ফোরাম নয়। বিধাননগরে খোলাখুলি এক জোট সিপিএম-কংগ্রেস। 'এক হতে দ্বিধা নেই'। অরুনাভ ঘোষের দাবি, তৃণমূলকে রুখতে স্বতস্ফুর্ত ভাবেই এক হয়েছে সিপিএম আর কংগ্রেস। তৃণমূলকে রুখতে বিধানগরে বিরোধীদের লড়াইয়ের সেনাপতি সল্টলেকের পরিচিত মুখ অরুণাভ ঘোষ। তবে বিরোধী ভোট একজোট করতে তিনি কতটা সফল হবেন সে উত্তর মিলবে ভোট বাক্সেই।