অর্নবাংশু নিয়োগী: সম্পত্তি বৃদ্ধি কতটা হয়েছে তা তদন্ত করে দেখুক যে কোনও স্বাধীন তদন্ত সংস্থা। সেই তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করব। সম্পত্তির খতিয়ান আগেও দিয়েছি। এখনও দিতে আপত্তি নেই। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে এমনটাই জানালেন সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম ও তন্ময় ভট্টাচার্য। এনিয়ে পরবর্তী শুনানি হবে আগামী মঙ্গলবার। রাজ্যের বিরোধী ১৭ নেতার সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়ে একটি জনস্বার্থ মামলা হয় হাইকোর্টে। সেই মামলায় এমনটাই জানালেন সিপিএম নেতারা। মামলার নথি আদানপ্রদানের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ না হওয়ায় মামলার শুনানি পিছিয়ে গেল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-বিলকিস বানোর ধর্ষকদের মুক্তি, গুজরাট সরকারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ সুপ্রিম কোর্টে


আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয় এমন অভিযোগ উঠেছিল শাসকদলের ১৯ নেতার বিরুদ্ধে। সেই মামলার পাল্টা বিরোধীপক্ষের ১৭ নেতার বিরুদ্ধে একটি জনস্বার্থ মামলা হয়। তালিকায় রয়েছেন আবদুল মান্নান, মহম্মদ সেলিম, তন্ময় ভট্টাচার্য, শুভেন্দু অধিকারী, শিশির অধিকারী,  রাহুল সিনহা, শীলভদ্র দত্ত, বিশ্বজিত সিনহা, অনুপম হাজরা, জিতেন্দ্র তেওয়ারি, অগ্নিমিত্রা পালের মতো নেতার নাম। ওই মামলায় আজ সিপিএমের পক্ষ থেকে তদন্তের মুখোমুখি হওয়ার কথা বলা হলেও সময় চেয়েছে বিজেপি।


তৃণমূল নেতাদের সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়ে যে মামলা হয় সেখানে বলা হয়, ২০১১ সালে তৃণমূলের ১৯ নেতা সম্পত্তির যে হিসেব দিয়েছিলেন তা লাফিয়ে বেড়েছে। ওই সম্পত্তির উত্স কী তা খতিয়ে দেখা হোক। ওই মামলার শুনানিতে ইডিকে পার্টি করার নির্দেশ দিয়েছিল  হাইকোর্ট। ২০১৭ সালে ওই ১৯ তৃণমূল নেতার সম্পত্তি খতিয়ে দেখার আবেদন করেছিলেন বিপ্লব কুমার চৌধুরী। ওই তালিকায় ছিলেন ফিরহাদ হাকিম, ব্রাত্য বসু, বিমান বন্দ্যোপাধ্য়ায়, শিউলি সাহা, সব্যসাচী বসু, গৌতম দেব, অমিত মিত্র, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও মদন মিত্রর মতো নেতা।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)