ওয়েব ডেস্ক: চিটফান্ড-কাণ্ডে চুনোপুঁটিদের নয়। ধরতে হবে রাঘব বোয়ালদের। এই দাবিতে ধর্মতলা থেকে হাজরা মিছিলের ডাক দেয় সিপিএম। পুলিসের আপত্তিতে দলীয় নেতারা ঠিক করেন, ধর্মতলার বদলে পুরসভার সামনে থেকে শুরু হবে মিছিল। সোমবার সকালে সিপিএমের কলকাতা জেলা কমিটির অফিসে গিয়ে পুলিসকর্তারা জানিয়ে আসেন হাজরা পর্যন্ত মিছিলের অনুমতি দেওয়া হবে না। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ কলকাতা পুরসভার সামনে থেকে হাঁটা শুরু করেন সিপিএম নেতারা। দু-পাশে তখন পুলিসের ব্যারিকেড। ধর্মতলা পেরিয়ে মিছিল আচমকা ময়দানের দিকে বাঁক নেয়। রে রে করে তেড়ে আসে পুলিস। মিছিলের মুখ রানি রাসমনি অ্যাভিনিউয়ের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। কর্মীরা ব্যারিকেড ভাঙার দাবি করলেও রানি রাসমনিতে ম্যাটাডোরের ওপর সভা করেন সূর্যকান্ত মিশ্র-বিমান বসুরা। 



বক্তৃতার পর রাস্তাতেই বসে পড়েন সিপিএম নেতারা। পুলিসও যখন ভাবছিল কর্মসূচি এ বার শেষ, তখনই এল চমক। রানি রাসমনি অ্যাভিনিউ থেকে আচমকা ধর্মতলার দিকে হাঁটা দেন সিপিএম নেতারা। ধর্মতলা পৌছে রাস্তায় বসে পড়েন তাঁরা। পুলিসের সঙ্গে শুরু হয়ে যায় ধস্তাধস্তি। মিনিট পনেরো পর রণে ভঙ্গ দেন সিপিএম নেতারা। হাঁফ ছেড়ে বাঁচে পুলিসও। কর্মীদের বিরুদ্ধে যাতে মামলা না হয়, সে জন্যই এ দিন তাঁরা ব্যারিকেড ভাঙেননি বলে সিপিএম নেতাদের দাবি।