নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্য রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিকতা বজায় রাখতে মরিয়া সিপিএম ফের পথে নেমে আন্দোলনেই আস্থা রাখছে। মানুষের কাছে পৌছতে এবার গণসংগঠনগুলিকে দৈনন্দিন সমস্যা নিয়ে আন্দোলন করতে নির্দেশ দিয়েছে আলিমুদ্দিন। লোকসভা ভোটের আগে জমি শক্ত করতে মানুষের কাছে পৌছতে চান বাম নেতৃত্ব। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

২০১১ সালে রাজ্যের ক্ষমতা হারায় বামেরা। তার পর থেকে একের পর এক নির্বাচনে রক্তক্ষয় বেড়েই চলেছে সিপিএম-তথা বামেদের। সদ্য পঞ্চায়েত নির্বাচনেও গ্রাম বাংলায় আতসকাঁচ নিয়ে খুঁজতে হচ্ছে সিপিএমকে। প্রধান বিরোধী হিসেবে উঠে এসেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। বঙ্গ রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিকতা ধরে রাখতে তাই পথে নেমে আন্দোলনেই ভরসা আলিমুদ্দিনের। আলিমুদ্দিন সূত্রে খবর, বামকর্মীদের মধ্যে মারাত্মক আকার নিয়েছে দলছুট হওয়ার প্রবণতা। এই সুযোগে রাজ্যে অন্যতম বিরোধী দলের তকমা পেয়ে গিয়েছে বিজেপি। অস্তিত্বরক্ষার লড়াইয়ের সঙ্গে কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফেরানোও চ্যালেঞ্জ সিপিএমের।জোড়া লক্ষ্যে ফের ময়দানে নামতে চলেছে সিপিএম। 


আলিমুদ্দিনে রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর বৈঠকে সিদ্ধান্ত, বাম গণসংগঠনগুলিকে মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা নিয়ে পথে নামতে হবে। সেই জন্য নেওয়া হয়েছে একগুচ্ছ কর্মসূচি। অ্যাপ ক্যাবের অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে সিটু। নারী নিরাপত্তা ইস্যুতে ধর্মতলায় ধরনায় গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতি। PSC অফিসের সামনে আন্দোলনে নেমেছে ডিওয়াইএফআই। ভর্তিতে বেনিয়মের প্রতিবাদে ৫ জুলাই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অভিযান এসএফআইয়ের। কৃষিঋণ, কৃষক আত্মহত্যা সহ একাধিক ইস্যুতে ৯ জুলাই জেল ভরো আন্দোলনের ডাক দিয়েছে কৃষক সভা।


আরও পড়ুন- ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো পথে প্রথম পরীক্ষায় সফল দৌড় ট্রেনের