ওয়েব ডেস্ক : বিমান চলচল আরও সুবিধাজনক করতে সারানো হচ্ছে কলকাতা বিমানবন্দরের এক নম্বর রানওয়ে। নভেম্বর থেকে শুরু হবে এক নম্বর রানওয়ের দ্বিতীয় পর্যায়ের রিসার্ফেসিংয়ের কাজ। আধুনিক প্রযুক্তি কাজের জন্য চব্বিশ ঘণ্টাই বন্ধ রাখতে হবে এক নম্বর রানওয়ে। আর এতেই আশঙ্কার সিঁদুরে মেঘ দেখছেন পাইলটরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কোথায় সমস্যা?


প্রথম রানওয়ে বন্ধ থাকায় বিমান উড়বে সেকেন্ডারি রানওয়ে দিয়ে। আর সেখানেই বিপদ! কোথাও ছোট-বড় গর্ত। কোথাও আবার এবরোখেবরো রাস্তা। আলফা ট্যাক্সি বে আর সেকেন্ডারি এয়ার পোর্টের মাঝের রাস্তা বিস্তর খানাখন্দে ভরা। শুধু ট্যাক্সি ট্র্যাকই নয়, সেকেন্ডারি রানওয়ের পুশব্যাক সেকশনের অবস্থাও তথৈবচ। ফলে যেকোনও সময় হতে পারে দুর্ঘটনা। বিমানবন্দর সূত্রে দাবি,আলফা ট্যাক্সি ট্র্যাক আর সেকেন্ডারি রানওয়ের দূরত্ব কম হওয়ায় মেরমতির জন্য DDCA-র অনুমতি মিলছে না।


সমস্যা শুধু ভাঙা রান ওয়েরই নয়,


কলকাতা বিমানবন্দরে প্লেন ওঠা নামায় আরেকটি সমস্যা হল পশু-পাখি। যখন তখন রানওয়েতে ঢুকে পড়ছে কুকুর, বিড়াল, কাক। বেশকয়েকবার পাইলটের তত্‍পরতায় এড়ানো গেছে বড়সড় দুর্ঘটনা। এবিষয়ে একাধিকবার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে অভিযোগ জানিয়েছেন পাইলটরা। এই সমস্যার জন্য বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকার অপরিচ্ছনতাকে দায়ী করেছে কর্তৃপক্ষ।  নিয়মিত সাফাই করা হয় না জঞ্জালের স্তূপ। নিট ফল টেকঅফ আর ল্যাল্ডিংয়ের সময় এয়ারপোর্ট এলাকায় ঢুকে পড়ছে বিড়াল, কুকুর, কাক। তৈরি হচ্ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।