ওয়েব ডেস্ক : কে বলবে রোববারের বাজার। দোকান আছে, শীতের সব্জিও আছে। মাছ বাজারে রকমারি মাছের দেখা মিলেছে। নেই শুধু কেনাবেচা।  বাজারে নতুন নোটের অভাবে ভাটার টান। বাজারের থলি হাতে নিয়ে বাজার কর্তারা ঘুরছেন, কিন্তু দুহাজার টাকার খুচরো দেবে কে? বিক্রেতারা হাত তুলে দিয়েছেন, ভাঙানি নেই বলে। কেউ আবার ইষ্টদেবতার নাম নিয়ে পুরনো ৫০০, ১০০০ নোট নিয়েই পাড়ি দিয়েছেন পাড়ার বাজারে। যদি বিক্রেতার মনভাঙিয়ে ৫০০ বা ১০০০ ভাঙানি মেলে। কারুর শিকে  ছিঁড়েছে, কেউ বা খালি ব্যাগ নিয়েই ঘুরছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : আজ থেকে আরও সংকট বাড়ার আশঙ্কা ATM-এ!


দেশজুড়ে নতুন নোটের হাহাকার। রাজধানী শহর দিল্লি থেকে বাণিজ্য নগরী মুম্বই। পিঙ্ক সিটি জয়পুর থেকে তথ্যপ্রযুক্তির শহর বেঙ্গালুরু। সর্বত্রই এক ছবি। এটিএমের বাইরে লম্বা লাইন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা। কোথাও টাকা মিলছে শুনলেই সেখানেই খুচরোর খোঁজে দৌড় দিচ্ছেন গ্রাহকরা।


আজও জেলায় জেলায় এটিএম যন্ত্রণা অব্যাহত। নোট বাতিলের পর পঞ্চম দিনেও দুর্ভোগ অব্যাহত। কোথাও এটিএম বন্ধ, তো কোথাও টাকা অমিল। সরকারি এবং বেসরকারি সব ব্যাঙ্কের এটিএমেই এক ছবি। পর্যাপ্ত ১০০ টাকার নোটের যোগান না থাকায় খুব অল্প সময়েই টাকা ফুরিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে নো ক্যাশ বোর্ড ঝুলিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন নিরাপত্তাকর্মীরা। ফলে এটিএম থেকে টাকা পাওয়া এখন লটারির টিকিট কেটে টাকা পাওয়ার মতোই ভাগ্যের হাতে ঝুলে।