নিজস্ব প্রতিবেদন: বন্দি ও জেল কর্মীদের দফায় দফায় সংঘর্ঘে রণক্ষত্রে দমদম সেন্ট্রাল জেল। সংঘর্ষে ১ বন্দির মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। আহত কমপক্ষে ৯ জন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ হোক বাইরের রাজ্য থেকে আসা ট্রেন, রেলকে চিঠি নবান্নের


কেন সংঘর্ষ? করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠকাতে অন্যান্য জায়গার মতো জেলেও লোকচলাচল কম করা হয়েছে। শুক্রবার থেকে বন্দিরদের সঙ্গে তাদের পরিবারের লোকজনদের সাক্ষাত বন্ধ করে দেওয়া হয়। এছাড়া করোনার প্রকোপ ছড়িয়ে পড়ায় তাদের আদালতেও নিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। এনিয়ে বিক্ষোভ শুরু হয় বিচারাধীন বন্দিদের মধ্যে। শনিবার তীব্র বচসা শুরু হয়ে যায় জেল কর্তৃপক্ষ ও বন্দিদের মধ্যে। জেল সুপার নিজে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলতে আসেন। তাঁকে ঘিরেও প্রবল বিক্ষোভ হয়। এরপরই পুলিস-বন্দি সংঘর্ষে শুরু হয়ে যায়।


বন্দিরা জেলের রেকর্ড রুমে আগুন লাগিয়ে দেয়, ভেঙে দেওয়া হল জেলের সিসিটিভি। খবর পরে চলে আসে দমকল ও মন্ত্রী সুজিত বসু। অভিযোগ উঠছে বন্দিরাও গুলি, ইট চালিয়েছে। ইটের আঘাতে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন পুলিস কর্মী।


আরও পড়ুন-শনিবার মাঝরাতেই বন্ধ সমস্ত ট্রেন, স্টেশনে এসে ভিড় বাড়াবেন না, জানাল রেল


বন্দিরা জেলের মধ্যে কম্বল তৈরির ঘরটিতেও আগুল লাগিয়ে দেয়। পাশাপাশি পাঁচিলের কাছে কাঠ ও বেঞ্চ জড়ো করে। বিকেল পাঁচটা নাগাদ মনোজ ভার্মার নেতৃত্ব পুলিস ও RAF-এর একটি বিশাল দল গিয়ে জেলের দখল নেয়। ভেতরের আগুন নেভাতে ডাকা হয় দমকলের ৪টি ইঞ্জিন। তারাই এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।