নিজস্ব প্রতিবেদন: ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডে এবার আসরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। ইতিমধ্যে কলকাতা পুলিসের কাছে FIR-এর কপি চেয়ে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থাটি। শীঘ্রই এই কাণ্ডে প্রাথমিক অনুসন্ধান শুরু করবে তাঁরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডের তদন্তে বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে। সেই আর্থিক লেনদেনের সময় কতবার অর্থ হাতবদল হয়েছে? কার কার মাধ্যমে অর্থ হাতবদল হয়েছে? অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে কিনা? এবং অবশেষে কারা লাভবান হয়েছে? এই সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখতে চাইছেন তদন্তকারীরা। ইমেল করে কলকাতা পুলিসের কাছে FIR-এর কপি চেয়ে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। সেই নথি খতিয়ে দেখেই প্রাথমিক তদন্ত করবে ইডি। ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডের তদন্তে ইতিমধ্যে স্পেশ্যাল টিম গঠিত হয়েছে। তবে এই প্রথম এই কাণ্ডে কোনও কেন্দ্রীয় সংস্থা স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে অনুসন্ধান শুরু করতে চলেছে।


আরও পড়ুন: Fake Vaccine Case:গ্রেফতার দেবাঞ্জনের খুড়তুতো ভাই, ভুয়ো টিকা ক্যাম্পের কম্পাউন্ডার


আরও পড়ুন: ভোটের আগেই ঘোষণা Mamata-র, বিধান পরিষদ গঠনের প্রক্রিয়া এগোল আরও এক ধাপ


ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডের তদন্তে আটটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও খোঁজ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। WBFINCORP নামের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কর্মচারীদের বেতন দিতেন ভুয়ো IAS। কীভাবে এই অ্যাকাউন্ট খুললেন তিনি? খোঁজ চালাচ্ছেন তদন্তকারীরা। এছাড়া দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন এক ব্যবসায়ী। অভিযোগ, ওই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১ কোটি ২ লক্ষ টাকার মাস্ক ও স্যানিটাইজার কিনেছিলেন ভুয়ো আইএএস। তবে সেই টাকা এখনও মেটাননি। পুলিসের হাতে এসেছে দেবাঞ্জনের ব্যাঙ্ক লেনদেনের তথ্যও। যাতে দেখা গিয়েছে গত এক বছরে তার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় ২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এমনকি জাল নথি দেখিয়ে ICICI ব্যাঙ্ক থেকে ২০ লক্ষ টাকা দেবাঞ্জন লোন নিয়েছিল বলেও অভিযোগ।