ওয়েব ডেস্ক:  রাজ্য পুলিসে কর্মীর অভাব।  প্রথম দফার ভোটের নিরাপত্তার জন্য তাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপরই ভরসা করছে কমিশন। মাওবাদী এলাকায় কেন্দ্র প্রতি কমপক্ষে আটজন করে জওয়ান মোতায়েন করা হচ্ছে। শুধুমাত্র ভোটারদের লাইন সামাল দিতে থাকবে রাজ্য পুলিস। পুরনো সব রেকর্ড গুঁড়িয়ে দিয়ে আরও কড়া নিরাপত্তায় এবারের বিধাননসভা নির্বাচন করাতে চাইছে কমিশন। নজিরবিহীনভাবে ভোটের দিন ঘোষণার আগেই রাজ্যে চলে এসেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রথম থেকেই জঙ্গল মহলের নিরাপত্তার উপর বিশেষ জোর দিয়েছে কমিশন। সোমবার প্রথম দফার প্রথম দিনে আঠারোটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে  সব থেকে বেশি স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে পুরুলিয়ায়। নির্বিঘ্নে ভোটপর্ব মেটাতে কমিশনের ভরসা কেন্দ্রীয় বাহিনীই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার প্রতিটি ভোটকেন্দ্রেই বাহিনী মোতায়েন থাকবে। ১৭৪১ টি স্পর্শকাতর ভোট কেন্দ্রে পর্যাপ্ত বাহিনী রাখছে কমিশন। মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকার ভোটকেন্দ্র পিছু কমপক্ষে ১সেকশন অর্থাত্‍ ৮জন জওয়ান মোতায়েন করা হচ্ছে। বাকি একালার ভোটকেন্দ্র পিছু কমপক্ষে চারজন জওয়ান মোতায়েন থাকবেন। শুধুমাত্র ভোটারদের লাইন সামাল দেওয়ার জন্য একজন করে লাঠিধারী পুলিস রাখা হবে। ভোটের আগে থেকেই জঙ্গলমহলে বিশেষ নজরদারি চালিয়েছে কমিশন।


ভোটের দিন আকাশ পথে নজরদারি চালাবে দুটি  হেলিকপ্টার। অতীতের মাওবাদী নাশকতার কথা মাথায় রেখে রাখা হচ্ছে আন্টি ল্যান্ড মাইন ডিভাইস। থাকবে কুইক রেসপন্স টিম।
বুথে সিসিটিভির ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। প্রথমদিনে যে আঠারোটি আসনে ভোট হবে তার মধ্যে তেরোটি বিধানসভা এলাকায় বিকেল চারটে পর্যন্ত ভোট নেওয়া হবে। শুধুমাত্র পুরুলিয়া কাশিপুর ,পারা, রঘুনাথপুর এবং  মানবাজারে ভোট হবে সন্ধে ছটা পর্যন্ত।