বিধানসভা ভাঙচুর নিয়ে শুরু হল সাক্ষ্য প্রমাণ সংগ্রহ
বিধানসভা ভাঙচুর নিয়ে শুরু হল সাক্ষ্য প্রমাণ সংগ্রহ। প্রথম দিনেই সাক্ষীদের ঘিরে চূড়ান্ত বিভ্রান্তি। ৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ২ জন গিয়ে সচিবকে জানিয়ে এলেন, তাঁর ঘটনার সময় বিধানসভাতেই ছিলেন না। ৮ ফেব্রুয়ারি। ঘড়ির কাঁটা দুটো পাঁচ ছুঁইছুঁই। আলোচনা শুরু হবে একটি বিল নিয়ে। ওই সময়েই দৃষ্টি আকর্ষণী প্রস্তাব তুলতে চান বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নান। অধ্যক্ষ নারাজ। শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। বিক্ষোভ, ভাঙচুর...হাসপাতালে গেলেন বিরোধী দলনেতা। সেই জের এখনও চলছে বিধানসভায়।
ওয়েব ডেস্ক : বিধানসভা ভাঙচুর নিয়ে শুরু হল সাক্ষ্য প্রমাণ সংগ্রহ। প্রথম দিনেই সাক্ষীদের ঘিরে চূড়ান্ত বিভ্রান্তি। ৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ২ জন গিয়ে সচিবকে জানিয়ে এলেন, তাঁর ঘটনার সময় বিধানসভাতেই ছিলেন না। ৮ ফেব্রুয়ারি। ঘড়ির কাঁটা দুটো পাঁচ ছুঁইছুঁই। আলোচনা শুরু হবে একটি বিল নিয়ে। ওই সময়েই দৃষ্টি আকর্ষণী প্রস্তাব তুলতে চান বিরোধী দলনেতা আবদুল মান্নান। অধ্যক্ষ নারাজ। শুরু হয়ে যায় বিতর্ক। বিক্ষোভ, ভাঙচুর...হাসপাতালে গেলেন বিরোধী দলনেতা। সেই জের এখনও চলছে বিধানসভায়।
সেদিনের অধিবেশন শেষে অধ্যক্ষের নির্দেশে ক্যামেরা ঢুকেছিল একেবারে অধিবেশন কক্ষের মধ্যে। বিধানসভার মধ্যে কী কী ভাঙচুর হয়েছে তার সাক্ষী থাকতে। এরপর হিসেব নিকেশ কষে অধ্যক্ষ জানিয়েছেন মেরামতিকে খরচ পড়বে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা। এই টাকার অঙ্ক ঘিরেও তৈরি হয়েছে এক নতুন বিতর্ক। কিন্তু, ভাঙচুরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কারা? সাক্ষ্যপ্রমাণের জন্য ৮ জন বিধায়ককে নিজের ঘরে ডেকে পাঠিয়েছিলেন বিধানসভার সচিব। তাঁরা হলেন, কংগ্রেসের নেপাল মাহাত, দুলাল বর ও অপূর্ব সরকার। তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সমীর চক্রবর্তী, শীলভদ্র দত্ত এবং তাপস রায়। CPM-এর খগেন মুর্মু।
আলাদা আলাদা ভাবে তাঁদের বয়ান নথিভুক্ত করা হয়। কিন্তু, প্রথমেই বিপত্তি। CPM-এর খগেন মুর্মু সচিবকে জানালেন ঘটনার সময় তিনি ছিলেন ট্রেনে। এরপর কংগ্রেসের দুলাল বর। তিনিও জানান, ঘটনার সময় তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। বিধানসভা ভাঙচুরের ঘটনায় আগেও একবার দুলাল বরের নাম সামনে এসেছে। তখন তিনি ছিলেন তৃণমূলের বিধায়ক। ফাইনও দিতে হয়েছিল তাঁকে।