নিজস্ব প্রতিবেদন: 'ভোট পরবর্তী অশান্তি' মামলায় হাইকোর্টের গড়ে দেওয়া সিটের প্রধান হলেন কলকাতা এবং বম্বে হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি মঞ্জুলা চেল্লুর। কোনও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির অভাবের কারণে মঞ্জুলা চেল্লুরকে সিটের মাথায় বসালো হাইকোর্ট।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল, খুন, ধর্ষণ, ধর্ষণের চেষ্টার মতো গুরুতর অভিযোগের তদন্ত করবে সিবিআই। অপেক্ষাকৃত কম গুরুতর অভিযোগে তদন্তে সিট গঠন করতে হবে রাজ্য সরকারকে। তিন সদস্য়ের এই সিটের দায়িত্ব দেওয়া হয় কলকাতা পুলিস কমিশনার সৌমেন মিত্র, আইপিএস সুমনবালা সাহু ও রণবীর কুমারকে। সম্প্রতি হাইকোর্টে এক মামলাকারী জানিয়েছিলেন, আদালতের নির্দেশে সিবিআই তদন্ত করেছে। কিন্তু রাাজ্য সরকার সিট গঠন করতে পারেনি এখনও। এ বিষয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দল। এরপর তড়িঘড়ি সিট গঠন করে নবান্ন।


আরও পড়ুন: Avani Lekhara: 'সোনার মেয়ে' অবনীর ঝুলিতে এবার ব্রোঞ্জ


স্রেফ সিট গঠন করাই নয়, ভোট পরবর্তী হিংসা মামলার তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য ১০ আইপিএস নিয়োগ করে নবান্ন। রাজ্যকে ভাগ করা হল পাঁচটি জোনে। প্রতিটি জোনের দায়িত্বে ২ জন আইপিএস।


আরও পড়ুন: Tokyo Paralympics 2020: হাইজাম্পে রুপো জয় Praveen Kumar-এর, গড়লেন রেকর্ড


কে কোন জোনের দায়িত্বে


--------


হেড কোয়ার্টার- সোমা দাস (ডিআইজি, রেলওয়ে), শুভঙ্কর ভট্টাচার্য (ডিসি, কলকাতা পুলিস)


নর্থ জোন- ডিপি সিং(আইজি, নর্থ বেঙ্গল), প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠী(ডিআইজি, মালদহ রেঞ্জ)


পশ্চিমাঞ্চল জোন- সঞ্জয় সিং(এডিজি, পশ্চিমাঞ্চল), ভরতলাল মীনা(ডিআইজি, বর্ধমান রেঞ্জ)


সাউথ জোন- সিদ্ধিনাথ গুপ্তা(এডিজি দক্ষিণবঙ্গ), প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় (ডিআইজি, বারাসত রেঞ্জ)


কলকাতা- তন্ময় রায়চৌধুরী(অতিরিক্ত পুলিস কমিশনার), নীলাঞ্জন বিশ্বাস(যুগ্ম পুলিস কমিশনার)