ওয়েব ডেস্ক:ডিগ্রি বিক্রি চক্রের পর্দাফাঁস। বিধাননগর পুলিসের জালে সল্টলেকের কলেজ অব ম্যানেজমেন্টের দুই কর্তা। কলেজ চত্বরে তল্লাসি পুলিসের। ২৪ ঘণ্টায় ডিগ্রি বিক্রির খবর ফাঁস হতেই  রাজ্যজুড়ে শোরগোল। নড়েচড়ে বসে শিক্ষা দফতর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দুপুরেই ল্টলেক কলেজ অব ম্যানেজমেন্ট পৌছে যাই আমরা। ততক্ষণে  বিপদের গন্ধ পেয়ে গেছেন সংস্থার কর্তারা। অফিস থেকে সরে পড়ার চেষ্টা করছিলেন মৌসুমী ও কৌশিক মাজি। ধরা পড়ে গেলেন আমাদের ক্যামেরায়। স্টিং অপারেশনে যা বলেছিলেন, সাফ অস্বীকার করলেন মৌসুমী।


শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশে তত্‍পর পুলিস,পৌছে গেছে কলেজ ক্যাম্পাসে। শুরু হয় তল্লাসি- জেরা। কৌশিক মাজির সঙ্গের কথা বলেন আমাদের প্রতিনিধি। কিন্তু, কোনও প্রশ্নেরই সঠিক উত্তর দিতে পারেন নি তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যেই সংস্থার অন্যতম কর্ণধার কৌশিক মাজিকে বিধনননগর উত্তর থানায় নিয়ে যায় পুলিস।  শুরু হয় ম্যারাথন জেরা। সল্টলেকের EE ব্লকের বাড়ি থেকে  আটক করা হয় মৌসুমী মাজিকেও। ততক্ষণে সল্টলেকের কলেজ ক্যাম্পাসের সামনে ভিড়। দূরদূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন টাকা দিয়ে ডিগ্রি সংগ্রহকারীরা।


ইতিমধ্যেই স্বতঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে বিধাননগর কমিশনারেট। ভুয়ো ডিগ্রি ঘিরে কত লক্ষ লক্ষ টাকার ব্যবসা হয়েছে তা জানতে ক্যাম্পাসে চিরুনি তল্লাসি চালায় পুলিস।চক্রের জাল কতদূর ছড়িয়েছে তা বুঝতে সাহায্য নেওয়া হচ্ছে সাইবার বিশেষজ্ঞদেরও।