নিজস্ব  প্রতিবেদন:   বিদেশ সফরে রওনার আগেই বাগরি মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের বিস্তারিত তথ্য নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  বিমানবন্দরেই পুলিস কমিশনারের সঙ্গে এবিষয়ে আলোচনা করেন তিনি। দমকল ও পুলিসের কাছে তিনি সন্তুষ্ট বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। দমকলের ৩০ টি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ করছে। তবে এখনও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে নি।  মার্কেটের তিন তলায় ছড়িয়ে পড়েছে আগুন।  একের পর এক  বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে এলাকা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: পুড়ে খাক বাগরি!


দাউ দাউ করে জ্বলছে গোটা মার্কেট। ভিতরে কেউ আটকে রয়েছেন কিনা, তা এখনও ,স্পষ্ট নয়। তবে আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে ল্যাডার সমস্যায় পড়তে হচ্ছে দমকলকর্মীদের।  হাইড্রোলিক ল্যাডার থাকলেও তা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। ঘিঞ্ঝি এলাকায় তারের জজ্ঞালে ল্যাডার খোলাই সম্ভব হচ্ছে না।  সাধারণ মই দিয়েই কাজ চলছে।  হতাহতের এখনও কোনও খবর নেই।  আগুন লাগার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছন দমকলমন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়, পুলিস কমিশনার সহ উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা।


শনিবার রাত আড়াইটে নাগাদ কলকাতার ক্যানিং স্ট্রিটের বাগরি মার্কেটে ভয়াবহ আগুন লাগে। এখনও পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। মার্কেটের ছ’তলা পর্যন্ত আগুন ছড়িয়ে পড়েছে।  ঘিঞ্ঝি এলাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে দমকলকর্মীদের। মজুত দাহ্য পদার্থ থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়েছে বলে অনুমান। কাছাকাছি জলের উত্স না থাকায় আরও বিভ্রাট বাড়ে।  ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে একাধিক দোকান।  গোটা এলাকা ঢেকে গিয়েছে কালো ধোঁয়ায়।


প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, পারফিউমের দোকানে আগুন লাগে। পাশে ল্যাম্প পোস্ট থাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে দ্রুত। একের পর এক বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। পাশাপাশি সব দোকানেই ছড়িয়ে পড়ে আগুন। পাশের মেহতাব বিল্ডিংয়েও আগুন ছড়িয়ে পড়ে।