নিজস্ব প্রতিবেদন: মুখ্যমন্ত্রীর পাড়া। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির ঠিক দুটো বাড়ি আগে চক্রবর্তী পরিবারের বাস। ঠিকানা ২০২ বাই এ হরিশ মুখার্জি রোড। মুখ্যমন্ত্রীর পাড়া অথচ এই পাড়াই যেন মশার আঁতুড়ঘর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



বাড়ির পিছনে ময়লা ফেলার ভ্যাট। তিন দিকে আরও তিনটে বাড়ি। এমন জায়গায় ময়লা ফেলা হয়, সেখানে প্রবেশের পথ নেই। অগত্যা ময়লা জমতে থাকে দিনের পর দিন। স্বাভাবিকভাবেই ওই ভ্যাটই এখন মশার আঁতড়ঘরে পরিণত হয়েছে।


গত বছরই চক্রবর্তী পরিবারের বড় ছেলের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গিতে। না, তারপরও এলাকার পরিস্থিতি বদলায়নি এক ফোঁটাও। বরং তা বেড়েছে আরও। বেড়েছে মশার উপদ্রবও। বাধ্য হয়েই ‘Talk To Mayor’ এ ফোন করেছিলেন পরিবারের সদস্য অমিয়কুমার চক্রবর্তী।


সেই ফোন পেয়েই বৃহস্পতিবার সকালে এলাকা পরিদর্শনে যান মেয়র ফিরহাদ হাকিম। দৃশ্য দেখে চক্ষু চড়কগাছ তাঁরও। মেয়র দেখেন চারটে বাড়ির মাঝখানে জমি আর কর্পোরেশন লেবার কোয়ার্টারও  রয়েছে। এদিন সকাল থেকেই জজ্ঞাল সাফাইয়ের কাজ শুরু হয়।


নারদা ভয়েস রেকর্ড: ইকবাল আহমেদের বাড়িতে গিয়েই কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করল CBI


মেয়র নিজে আসার আশ্বস্ত অমিয়কুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “আমরা খুশি, মেয়র নিজে এসে বিষয়টি দেখে গেছেন। আশা রাখছি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।”


মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে কড়া পদক্ষেপ করেছে কলকাতা পুরসভা। তার সঙ্গে রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর জনসংযোগ কর্মসূচিও। এদিন এলাকা পরিদর্শনের মাধ্যমে দুটি কাজই একসঙ্গে সারলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। অন্তত তেমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।