নিজস্ব প্রতিবেদন: হাইকোর্টের হাইভোল্টেজ শুনানির আগে ইয়াস মোকাবিলায় তৎপর ফিরহাদ হাকিম। বাড়ি থেকেই পুর আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন। এখনও হাসপাতালে মদন মিত্র ও সুব্রত মুখোপাধ্যায়। গোলপার্কের বাড়ি বসে নারদ-শুনানির ঘুঁটি সাজালেন শোভনও।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


সোমবার হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চে নারদ মামলার শুনানি। তার আগে 'ওয়ার্ক ফ্রম হোমে' কলকাতার পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। রবিবার চেতলার বাড়ি থেকে পুরসভার আধিকারিকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন তিনি। ইয়াসে মোকাবিলার প্রস্তুতি পর্ব খতিয়ে দেখেন। ফিরহাদ কাজ শুরু করে দিলেও, এখনই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাচ্ছেন না তাঁর দুই সতীর্থ বিধায়ক - মদন মিত্র ও সুব্রত মুখোপাধ্যায়। চিকিৎসকদের মতে, শারীরিক অসুস্থতার কারণে আরও কিছুদিন এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ডেই কাটাতে হবে শাসকদলের দুই নেতাকে। এ দিন হাসপাতালে মদন মিত্রের সঙ্গে দেখা করতে  যান তাঁর পুত্রবধূ স্বাতী রায়। শ্বশুরের শারীরিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। চিকিৎসক সৌমিত্র ঘোষ বলেন,''আগের চেয়ে অবস্থার উন্নতি হয়েছে। তবে বিপদ পার হয়েছে বলা যাবে না।'' আর এক চিকিৎসক সরোজ মণ্ডল জানান,''দুজনের শারীরিক অবস্থা জটিল। আজ ছুটি হচ্ছে না। মেডিক্যাল বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে। ইএনটি সার্জেন পরে মদন মিত্রের অবস্থা দেখবেন। হাইপারটেনশন ও সুগার ওঠা-নামা করছে।''


শনিবারই রিস্ক বন্ডে সই করে হাসপাতাল থেকে ফেরেন নারদকাণ্ডে আরেক অভিযুক্ত শোভন চট্টোপাধ্যায়। সোজা গিয়ে ওঠেন গোলপার্কের বাড়িতে। আদালতের নির্দেশ মেনে দিনভর বাড়িতেই ছিলেন তিনি। গোলপার্কের বাড়িতে বসেই নারদ শুনানির প্রস্তুতি সারেন কলকাতার প্রাক্তন মেয়র। 


আরও পড়ুন- এক বছর আগের আমপান থেকে শিক্ষা নিয়ে ইয়াসের মোকাবিলায় প্রস্তুত বিদ্যুত্‍ পর্ষদ