নিজস্ব প্রতিবেদন : উদ্দেশ্য ছিল শহরের সবুজায়ন। কিন্তু পরিকল্পনার অভাবে জলে গেল পুরো টাকাটাই। কয়েক লক্ষ টাকা ক্ষতির মুখে কেএমডিএ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এয়ারপোর্ট থেকে নবান্ন পর্যন্ত সড়ককে গ্রিন জোন হিসাবে গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেএমডিএ। সেই পরিকল্পনা মতো মা উড়ালপুলকে সবুজে সাজিয়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। স্থির হয় গোটা ফ্লাইওভারের ডিভাইডার জুড়ে প্রায় হাজারখানেক ফুলের টব বসাবে কেএমডিএ।


সেইমত বিশালাকার ফুলের টব কিনে রাখা হয় মা ফ্লাইওভারের ডিভাইডারে। বেশ কয়েকটি টবে গাছও লাগানো হয়েছিল। কিন্তু এরপরই দেখা দেয় সমস্যা। দেখা যায়, মাটি ভর্তি টবে জল পড়ার পর এক একটি টবের ওজন গিয়ে দাঁড়াচ্ছে প্রায় ৭০০ কিলো। ফলে উড়ালপুলের ওপর বাড়তি চাপ পড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন ইঞ্জিনিয়াররা।


ইঞ্জিনিয়ররা জানান, এত ওজন উড়ালপুলের উপর চাপলে বিপদ বাড়বে। কারণ প্রত্যেকটি সেতুরই ভার বহন করার একটি নির্দিষ্ট ক্ষমতা আছে। এরপরই তড়িঘড়ি করে ভেঙে ফেলা হয় সব ফুলের টব। এরফলে কয়েক লক্ষ টাকা ক্ষতির মুখে পড়তে হয় কেএমডিএ-কে।


আরও পড়ুন, বাসের রেষারেষিতে মৃত্যু, জীবন বাজি রেখে বাইক ছুটিয়ে ঘাতক বাস ধরলেন যুবক


পুরো ঘটনায় প্রশ্নের মুখে কেএমডিএ কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ, উপযুক্ত পরিকল্পনার অভাবেই জলে গিয়েছে টাকা। পাশাপাশি, টবগুলি না ভেঙে অন্য কোথাও সৌন্দর্যায়নের কাজে ব্যবহার করা যেত কিনা, উঠছে সেই প্রশ্নও।