কলকাতা: একজন দিল্লির মসনদের অধিপতি। অন্যজন বাংলার বাঘিনী। টক্কর এবার সমানে সমানে। ধারে এবং ভারে এগিয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে কোনও অংশেই কম নন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। মোদীর নোট বাতিলের একরোখা বিরোধিতা, গোটা দেশকে নিজের পিছনে সারিবদ্ধ করে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে নেমছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলা তো বটেই গোটা দেশে হঠাৎ যেন 'নভেম্বর বিপ্লব'। একদিকে মোদীর নেতৃত্বে দেশের আর্থিক পরিকাঠামোর বদল অন্যদিকে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের একরোখা বিরোধিতা, পুরনো বছর থেকে নতুন বছরের দিকে সময় যত এগিয়েছে দেশের রাজনীতি যেন উষ্ণ থেকে আরও উষ্ণ হয়েছে। বসন্তের হিমেল পরশের বদলে যেন লু বইছে। রাজনীতির মঞ্চে মোড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত বোধহয় এটাই। ৩১ ডিসেম্বর গ্রেফতার তৃণমূলের সাংসদ তাপস পাল। নতুন বছরের তৃতীয় দিনেই শ্রীঘরে লোকসভায় তৃণমূলের প্রধান মুখ সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। আর এই ঘটনাতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেন সেই আগের পুরনো মেজাজে ফিরলেন। এক কথায় অল আউট অ্যাটাক। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


মোদীর নোট বাতিলের সিদ্ধান্তকে একেবারে চাঁছাছোলা ভাষায় আক্রমণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, "এটা কেবল আর অর্থনৈতিক জরুরী অবস্থা নয়। এটা পুরোপুরি জরুরী অবস্থা"। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ্‌ "প্রতিহিংসার রাজনীতি করেছেন", তীব্র কটাক্ষ বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, "নোট বাতিলের বিরোধীতা করাতেই তৃণমূল সাংসদদের গ্রেফতার করা হচ্ছে"।