নিজস্ব প্রতিবেদন: ইলেকট্রিক জিনিস ও ব্যাটারি ছড়িয়ে চারিদিকে। যার ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়েছে দমকল কর্মীদের। আপাতত আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও জায়গায় জায়গায় এখনও পকেট ফায়ার রয়েছে। চারিদিকে তাকালেও ছাইয়ের পাহাড়, পুড়ে গিয়েছে সর্বস্ব। গার্ডেনরিচে গুদামে আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন দমকল কর্মীরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতকাল কলো ধোঁয়ায় ভরে গিয়েছে গোটা এলাকা। তাপের কারণে আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছতে পারেননি দমকল কর্মীরা। সে কারণেই নামানো হয় রোবট। ২৩ ঘণ্টা পার করেও আগুন জ্বলছে গোডাউনের বিভিন্ন জায়গায়। তবে দমকল কর্মীদের দাবি, প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ থাকায় একটু সময় লাগছে। কিন্তু বিধ্বংসী আগুনকে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। 


আরও পড়ুন, 'বাড়ি যান, সোমবার আউটডোরে দেখান', অসুস্থ শিশুকে নিয়ে NRS-এ রাত কাটালেন মা-বাবা


আপাতত আগুন ছড়িয়ে পড়ার সম্ভবনা নেই। তবে মাঝে মাঝে দাউদাউ করে আগুন জ্বলে উঠছে ইলেকট্রিক সামগ্রী থাকার কারণেই। প্রসঙ্গত, শনিবার সকালে গার্ডেনরিচের রামনগর এলাকার ফুড কর্পোরেশনের গোডাউনে বিধ্বংসী আগুন লাগে। যদিও ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রথমে দংমকলের ১০ ইঞ্জিন এবং পরবর্তীতে আরও ১২ ইঞ্জিন পৌঁছয়। অনেকক্ষণের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আনা হয় আগুন। স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই গুদামে দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। 


সুজিত বসু ঘটনাস্থলে পৌঁছে গতকাল বলেন, 'এখানে অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা নেই। বারবার সবাইকে বলেছি অগ্নি নির্বাপনের নিজস্ব ব্যবস্থা রাখছে। সকাল থেকে দমকল, পুলিস কাজ করছে। সৌভাগ্য কোনও জীবনহানি ঘটেনি। কিন্তু অনেক ক্ষয়ক্ষতি হল। দাহ্যবস্তু থাকায় আগুন এতটা বাড়ে।'' 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)