ওয়েব ডেস্ক: বড়বাজার ও কলাকার স্ট্রিটের মত ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন লাগার প্রবণতা বেশি। অথচ সরু রাস্তাঘাটের কারণে আগুন লাগলে ওই অঞ্চলে পৌছতে দেরি হয় দমকলের। সেকারণে আজ থেকে ওই দুই এলাকায় রাখা থাকবে দুটি স্ট্যান্ডবাই ফায়ার ইঞ্জিন। জানিয়েছেন দমকল মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাশাপাশি শহরের যে কোনও জায়গায় আগুন লাগলে দমকল যাতে দ্রুত পৌছতে পারে সেজন্য GPRS-এর সাহায্য নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। একাজে সমন্বয় রক্ষা করে চলবে দমকল, পুলিস ও পুরসভা।


প্রসঙ্গত, বড়বাজার সহ কলকাতার একটা বড় অংশের অধিকাংশ পুরানো দিনের বাড়িতে উপযুক্ত অগ্নি-নির্বাপন ব্যবস্থা নেই। কিছুদিন আগেই মহাকরণের থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে এলাহাবাদ ব্যাঙ্কের কলকাতা মূল শাখায় আগুন লেগে যায়। কোনও প্রাণহানি না হলেও প্রচুর নথীপত্র নষ্ট করে দেয় আগুন।


ভাল কাজ করলে, পরিবারের একজনের চাকরি, 'ইনসেন্টিভ' ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর


শহরের পুরানো ও বাণিজ্যিক ভাবনগুলি এবং সার্বিকভাবে সমগ্র শহরের অগ্নি নিরাপত্তার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের এই আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর পদক্ষেপে ভরসা রাখছে শহরবাসী এবং ব্যবসায়ীরা।