ওয়েব ডেস্ক: রাজ্যের উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে প্রশাসন। সেই প্রশাসনের উন্নয়নের জন্য বর্মান দিনে আয়োজন করা হয় বিভিন্ন প্রশাসনিক বৈঠকের।গত ভার বছরে সিএমও ও বিডিওদের সংগঠিত করতে ১০৩টি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। প্রশাসনিক উন্নয়নের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার চালু করেছে 'সেলফ অ্যাটেসটেশন' এবং এফিডেভিটের বদলে 'সেলফ ডিক্লিয়ারেশন'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উত্তরবঙ্গের মানুষদের কাছে আরও ভালো প্রশাসন পৌঁছে দিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন জেলা আলিপুরদুয়ার সৃষ্টি করেছেন। এছাড়াও রাজ্যে আরও ৬টি জালা তৈরি করা হয়েছে, সুন্দরবন, কালিম্পঙ, বসিরহাট, বর্ধমান (ইন্ডাস্ট্রিয়াল), বর্ধমান (রুরাল) এবং ঝাড়্গ্রাম। নতুল জেলাগুলি ছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য জেলার উন্নয়নের জন্যও তৈরি হয়েছে নানা প্রকল্প। সেই প্রকল্পে খরচ হয়েছে  ৪২ লক্ষ ১৪ হাজার ৬২৩ টাকা। কেএমডিএ-র তত্তবাবধানে বারুইপ্যরে তৈরি হচ্ছে একটি অডিটোরিয়াযারম। যার জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৮ কোটি ৯৮ লক্ষ টাকা। পূর্ব মেদিনীপুরেরে নিমতৌরিতে তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক কমপ্লেক্স। দূর্গাপুরে সার্কিট হাউস তোইরির প্রশাসনিক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মহিলা কর্মচারীফের জন্য দেওয়া হয়েছে বিশেষ সুযোগ। মহিলারা পাবেন ২ বছরের মাতৃত্বকালীন ছুটি। এছাড়া সমস্ত সরকারী কর্মচারীরাই প্রতি পাঁচ বছরে পাবেন দাশের মধ্যে এবং প্রতি ১০ বছরে পাবেন বিদেশে বাড়াতে যাওয়ার সুযোগ। পশ্চিমবঙ্গের পর্যটনকে আরও আকর্ষনীয় করে তুলতে রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রের বুকিং এবার করানো যাবে অনলাইনে।


পড়ুন রাজ্যে বেড়েছে উচ্চশিক্ষার মান


রাজ্য সরকারের একটি সফল উদ্যোগ হলো পশ্চমবঙ্গ স্টাফ সিলেকশন কমিশন। যা কার্যকরি হয়েছে ২০১২ সাল থেকে। এই কমিশনের মাধ্যমে প্রতি বছর বহু ছাত্র-ছাত্রীকে নিয়োগ করা হচ্ছে রাজ্যার বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে।