ওয়েব ডেস্ক: সাদা, হলুদ, গোলাপী-এই তিন রঙের রসগোল্লা ভারত তথা গোটা বিশ্বে বাংলার পরিচিতি। বেঙ্গল থেকে বাইরে পা রাখলেই বাঙালি সম্বোধিত হত, 'রসগুল্লে বাবু' নামে। কলকাতার মিষ্টিমুখে 'মু মিঠা' করেছেন অবাঙালিরাও। মূলত চিনি আর গুড়েই রসগোল্লার রঙের আর স্বাদের ফারাক হয়। চিনিতে সাদা আর গুড়ে হলদেটে ভাব থাকে। আধুনিকতার ছোঁয়ায় স্বাদ 'পরিবর্তন' করে স্ট্রবেরি রসগোল্লাও এল মার্কেটে। যা দেখতে গোলাপী। এবার রসগোল্লাতে রাজনৈতিক রঙ। আর চাহিদাও সবথেকে বেশি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নতুন নয় তবে, এর চাহিদা বাড়ছে অন্য এক কারণে। ম্যাঙ্গো ফ্লেভার সবুজ রসগোল্লা এখন কলকাতা থেকে রাজ্যের জেলায় জেলায় 'তৃণমূল রসগোল্লা' নামেই বেশি আখ্যা পাচ্ছে। মিষ্টির দোকানে এর চাহিদাও বাকি মিষ্টির তুলনায় বেশি।


কীভাবে তৈরি হচ্ছে এই রসগোল্লা?


আপেল আর কিউই ফলের মিশ্রণ সঙ্গে ছানা। একই পদ্ধতি, যে পদ্ধতিতে রসগোল্লা বানানো হয়, সেই উপায়েই তৈরি হয় এই রসগোল্লা। তবে রঙ ও স্বাদে 'পরিবর্তন' একে বাকিদের থেকে আলাদা করেছে। অনেকেই মশকরা করে বলেছে, শুধু চা নয়, দিদির ফেভারিট এই সবুজ রঙের রসগোল্লা। জেলার নেতাদের ঘরে ঘরেও নাকি পৌঁছে যাচ্ছে হাঁড়ি হাঁড়ি 'তৃণমূল রসগোল্লা', আর হাঁড়ি খুললেই ২১১।