নিজস্ব প্রতিবেদন : আলিপুর বডিগার্ড লাইনে ফের অস্বাভাবিক মৃত্যু। এবার এক পুলিস কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল তাঁর ঘর থেকে। মৃতের নাম পীয়ূষ চক্রবর্তী। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য এসএসকেএম-এ নিয়ে যাওয়া হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


জানা গিয়েছে, মাঝ রাতে তাঁর ঘর থেকেই উদ্ধার হয় ঝুলন্ত দেহ। তিনি আর্মড ফোর্সে কর্মরত ছিলেন। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে যে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু কী কারণে ওই পুলিসকর্মী কেন আত্মহত্যা করলেন? সে সম্বন্ধে এখনও কিছু জানা যায়নি। পাশাপাশি, খুনের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিস। সবদিক খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে মনে করছে পুলিস।


প্রসঙ্গত, চলতি মাসেই আলিপুর বডিগার্ড লাইনের পুকুর থেকে এক যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। সেই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে একজনকে। আলিপুর বডিগার্ড লাইনের পুকুর থেকে উদ্ধার হয় উত্তর দিনাজপুরের বাসিন্দা প্রসেনজিতের দেহ। মৃতের পরিবার দাবি করে খুন করা হয়েছে তাঁকে। তাঁরা জানান, সরকারি চাকরি পাওয়ার আশায় দু বছর আগে ২০১৭ সালে ইন্দ্রজিৎ মণ্ডল ও তাঁর ভাই বিশ্বজিৎকে ৩ লাখ টাকা দিয়েছিলেন প্রসেনজিৎ। কিন্তু এই দু' বছরেও কোনও চাকরির কোনও খবর হয়নি।


আরও পড়ুন, প্লেসমেন্টের দাবিতে তুলকালাম কুঁদঘাটের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে, মারধরের অভিযোগ পুলিসের বিরুদ্ধে


এরপরই টাকা ফেরত চান প্রসেনজিৎ। টাকা ফেরত নিতেই কলকাতায় আসেন তিনি। তারপরই বডিগার্ড লাইনের পুকুর থেকে উদ্ধার হয় প্রসেনজিতের দেহ। এই ঘটনায় মৃতের পরিবার ওয়াটগঞ্জ থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্তে নামে পুলিস।