Child Trafficking Racket: কীভাবে চলত শিশু পাচার র্যাকেট? কতদূর ছড়িয়ে এই জাল...
Child Trafficking Racket: আরও জানা যায়, ৪ লক্ষ টাকার বিনিময়ে শিশু দেওয়ার কথা ছিল। সিআইডির ২ অফিসার দম্পত্তি সেজে ওই শিশুকে নেওয়ার জন্য আজ হাজির হন শালিমার স্টেশন এলাকায়। সেখানেই সিআইডির হাতে ধরা পড়েন ঠাকুর পুকুরের বাসিন্দা মকুল সরকার ও মানিক হালদার।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: রমরমিয়ে চলছিল শিশু পাচার চক্র। সদ্যজাত বাচ্চা থেকে ছোট্ট ছোট্ট শিশুদের বিক্রি করা হচ্ছিল বিভিন্ন জায়গায়। রাজ্যে এইভাবেই চলছিল শিশু পাচার চক্র। কিন্তু কীভাবে ? কারা মূলত জড়িয়ে ছিলেন এই চক্রে ? কতদূর ছড়িয়ে জাল ? জানলে আঁতকে উঠবেন আপনিও।
আরও পড়ুন: RG Kar: আবার সেই আরজি কর! হস্টেলের ঘরে এবার আত্মহত্যার চেষ্টা নার্সিং পড়ুয়ার...
সোমবার শিশু পাচার চক্রে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। সূত্রের খবর, সোশ্যাল মিডিয়া মারফত চলত এই চক্র। টার্গেট করা হত নিঃসন্তান দম্পতীদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দিয়ে চলত শিশু বিক্রির ছক। ফেসবুকে সেই পোস্ট দেখেই ফাঁদ পাতে সিআইডি। দম্পতী সেজে যোগাযোগ করেন সিআইডির দুই অফিসার।
আরও জানা যায়, ৪ লক্ষ টাকার বিনিময়ে শিশু দেওয়ার কথা ছিল। সিআইডির ২ অফিসার দম্পত্তি সেজে ওই শিশুকে নেওয়ার জন্য আজ হাজির হন শালিমার স্টেশন এলাকায়। সেখানেই সিআইডির হাতে ধরা পড়েন ঠাকুর পুকুরের বাসিন্দা মকুল সরকার ও মানিক হালদার। তাদের কাছ থেকে দুদিনের এক শিশু কন্যাকে উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও উদ্ধার হয়েছে দুটি পাসপোর্ট।
আরও পড়ুন: Bomb Threat in Indian Planes: ফের বোমাতঙ্ক কলকাতা বিমানবন্দরে! আটক ১, ভোগান্তিতে যাত্রীরা...
সিআইডি দুজন পাচারকারীকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে। মূলত তারা জানতে চাইছে এই পাচার চক্র কতদূর ছড়িয়ে। আর কে কে এই সমস্ত ঘটনায় ছড়িয়ে। সিআইডি সূত্রে জানা যায়, ১ লক্ষ টাকার বিনিময়ে শিশুটিকে আনা হয় দুরন্ত এক্সপ্রেসে। সূত্রের খবর, আগেও ওই দম্পতি একাধিক শিশু পাচার করেছে। শহরে এরকম এক শিশু পাচার চক্রের খবরে উদ্বেগ দানা বাঁধছে।