দাবি মানা হচ্ছে না, অতএব  অনশন। এভাবেই অনুকরণ করা হচ্ছে যাদবপুরকে। কয়েকদিন চলার পর তুলে নেওয়া হচ্ছে অনশন। দাবি আদায়ও হচ্ছে না। এভাবে  চললে তো ধার কমবে অনশন নামক হাতিয়ারের। আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে নানা মহলে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ক্লাসে  ষাট শতাংশ উপস্থিতি না থাকলে  ছাত্র সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া যাবে না। প্রেসিডেন্সি কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আমরণ অনশনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ছাত্রছাত্রীরা। কিন্তু ক্লাস না করে শুধু দাবি মেটাতে  অনশন, প্রশ্ন তুলে দিয়েছে অনশনের যৌক্তিকতা নিয়েই।


উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে যাদবপুরে আন্দোলন চলেছে  চার মাস।  রাজ্যপালের কাছে দরবার, মিছিল, ক্লাস বয়কট, গণভোট পেরিয়ে শেষপর্যন্ত আমরণ অনশন। সমস্যা মেটে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে।  পদত্যাগ করেন উপাচার্য। অনেকের মতে,   চার মাসের আন্দোলনের গুরুত্ব বাদ দিয়ে  শুধুমাত্র  অনশনকেই  দাবি আদায়ের পথ ভাবছেন  ছাত্রছাত্রীরা। দাবি  আদায়ে  রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের  ঘরের বাইরে অনশনে বসেছিলেন কয়েকজন শিক্ষকও। প্রেসিডেন্সির মত এক্ষেত্রেও  দাবি আদায় হয়নি।  তুলে নিতে হয়েছে অনশন।  যত্রতত্র এভাবে অনশন শুরু হলে ধার কমবে অনশন নামক হাতিয়ারের,   এই মর্মে বাড়ছে আশঙ্কা।