জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বভারতীতে জমি বিতর্ক মেটেনি এখনও। অমর্ত্য সেনের নোবেলপ্রাপ্তি নিয়ে যখন প্রশ্ন তুলেছেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী, তখন আধার কার্ডে প্রচারে তাঁকে নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করছেন ভারত সরকারেরই ডাক বিভাগ!


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনাটি ঠিক কী? অর্মত্য সেন প্রবাসী। আমেরিকায় থাকেন দীর্ঘদিন। কিন্তু ভারতের সরকারের দেওয়া পাসপোর্টই ব্যবহার করেন এখনও। আধার কার্ডের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছিলেন নব্বই ছুঁয়ে ফেলা এই অর্থনীতিবিদ। বিষয়টি জানার পর উদ্যোগী হয় ডাক বিভাগ।


কীভাবে? শান্তিনিকেতনে নোবেলজয়ীর বাড়ি 'প্রতীচী'-তে পৌঁছে যায় ডাক বিভাগের একটি ইউনিট। বাড়িতেই আধার কার্ডের জন্য অর্মত্য় সেনের ছবি তোলা, আঙুলের ছাপ নেওয়া-সহ যাবতীয় কাজ করা হয়। এমনকী, সেই পুরো প্রক্রিয়াটি ক্যামেরাবন্দি করে, তৈরি করা হয়েছে তথ্যচিত্র! 


বীরভূমে ডাক বিভাগের সুপারিনটেনডেন্ট সুব্রত দত্ত বলেন, ‘‌আমাদের কাছে এটা গৌরবের। বলাই বাহুল্য তিনি অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি৷ আমরা ওঁর বাড়িতেই সমস্ত পরিকাঠামো নিয়ে গিয়েছিলাম। ডাক বিভাগের স্থানীয় সমস্ত কর্মী ও কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ওঁর আধার কার্ড তৈরি করা হয়েছে'।‌ 


আরও পড়ুন: Anubrata Mandal: দিল্লি যাত্রা কি সময়ের অপেক্ষা? হাইকোর্টে পিছিয়ে গেল কেষ্ট মামলার শুনানি


এদিকে অর্মত্য সেন যখন শান্তিনিকেতনে ছিলেন, তখন তাঁর বাড়িতে চিঠি পাঠিয়েছিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে উল্লেখ,'বিশ্বভারতীর ১৩ ডেসিমেল জায়গা দখল রেখেছেন অমর্ত্য। সেই জমি দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়কে হস্তান্তরের অনুরোধ করা হচ্ছে'। যা তুমুল বিতর্ক হয়।



(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)