ওয়েব ডেস্ক: সল্টলেকে চলন্ত গাড়িতে গণধর্ষণের ঘটনায় ফের বেআব্রু নিরাপত্তা। তবে সেক্টর ফাইভের মধ্যে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন না তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীরা। সেক্টর ফাইভ ছাড়লেই ঢিলেঢালা নিরাপত্তার অভিযোগ। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে পরিবহণ সমস্যা। তখন শাটলই একমাত্র ভরসা। তবে নিরাপত্তার অভাবের অভিযোগ উড়িয়ে যাত্রীদের আরও সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে প্রশাসন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সল্টলেকে গণধর্ষণের এই ঘটনাই ফের তুলে দিয়েছে খাস শহরের নিরাপত্তার অভাবের অভিযোগ। রাতের সল্টলেক কেমন আছে? কী তার চেহারা? আমরা গিয়েছিলাম সেখানে। 


সেক্টর ফাইভ থেকে বেরোলেই ফাঁকা রাস্তা। কমে এসেছে মানুষজন। রাস্তায় গাড়িও কম। কাজ সেরে বাড়ি ফিরছেন কর্মীরা। চলছে ট্যাক্সি রিফিউজাল। অগত্যা ভরসা সেই শাটল। যেখানে সেক্টর ফাইভ জমজমাট, রাস্তায় মানুষের ঢল, একাধিক গাড়ি, সেখানে অফিসপাড়া থেকে বেরোতেই পরিবহণের বেহাল দশা। চোখে পড়েনি পুলিসের টহলদারিও।


অভিজাত অফিসপাড়ার ভিতরের ছবিটা কিন্ত আলাদা। সেখানে নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন না আইটি কর্মীরা। কিন্তু অফিসপাড়া থেকে বেরোলেই বদলে যাচ্ছে ছবিটা। রাজারহাট-নিউটাউন পেরিয়ে চিনার পার্ক বা হলদিরাম।


অন্যদিকে সেক্টর ফাইভ থেকে বেরিয়ে নিকো পার্ক, নলবন। সর্বত্রই ছবিটা এক। রাত বাড়লেই কমে আসছে গাড়ি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন মানুষ। সল্টলেকের অন্য সেক্টরেও ছবিটা এক। তখন একমাত্র ভরসা শাটল। আর এই শাটলের নিরাপত্তা নিয়ে অভিযোগ বিস্তর।