নিজস্ব প্রতিবেদন:  এটিএমকাণ্ডে নেপাল যোগ ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে । এর আগে নেপাল তিন রোমানিয়ানকে ধরে নেপাল পুলিস। ধৃত দুই রোমানিয়ানেরও ঘনঘন নেপাল যাওয়ার কারণ জেরায় বোঝার চেষ্টা করছে পুলিস।  পুলিসের অনুমান, নেপাল থেকেই কার্ড জালিয়াতির ছক সাজানো হত।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 দিল্লি, পশিচমবঙ্গ  সহ  বিভিন্ন রাজ্যে সক্রিয়  চক্র।জেরায় কবুল  ধৃত দুই রোমানিয়ানের।  পুলিসি জেরায় ফাঁস জালিয়াতির মোডাস অপারেন্ডি।  স্কিমিং  মেশিন বসিয়ে তথ্য লোপাট করা হত। জাল কার্ড নিয়েই   ফের এটিএমে ঢুঁ মারত ধৃত দুই রোমানিয়।


আরও পড়ুন: প্ল্যাটফর্মের সিটে বসে তরুণী, রক্তে ভেসে যাচ্ছে এলাকা, পাশে লেখা একটি ‘শব্দ’…


কার্ড জালিয়াতির কমিশন হিসেবে মিলত  মোট অঙ্কের কুড়ি শতাংশ টাকা। জেরায় এমনটাই স্বীকার করেছে  জানিয়েছে ধৃত দুই রোমানিয়। কলকাতার ব্যাঙ্কে টাকা তোলার আগে শহরে অটোয় ঘুরে ঘুরে রেইকি করেছিল রোমানিয়রা। তাও জেরায় স্বীকার করেছে দুই অভিযুক্ত। অটোচালকের খোঁজ শুরু করেছে পুলিস।


এদিকে, শহরজুড়ে এটিএম জালিয়াতির ঘটনায় এবার নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। ভবিষ্যতে এরকম জালিয়াতির ঘটনা আটকাতে তত্পর রাজ্য। জালিয়াতি আটকাতে কড়া পদক্ষেপ নিতে চায় ক্রেতা সুরক্ষা দফতর। এই প্রসঙ্গে সোমবার ব্যাঙ্কগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসে ক্রেতা সুরক্ষা দফতর। সেই বৈঠকেই এটিএমগুলির নিরাপত্তায় কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে,  তার একটা রূপরেখা তৈরি করা হবে বলে সূত্রে খবর।