ওয়েব ডেস্ক: জেএনইউ কাণ্ডের ছায়া এবার যাদবপুরে।  যাদবপুরের ছাত্রছাত্রীদের মিছিলে আফজল গুরু ও গিলানির সমর্থনে স্লোগান উঠল। উঠল কাশ্মীর ও মনিপুরের স্বাধীনতার দাবির সমর্থনে স্লোগান। যাদবপুরের এই স্লোগানে নতুন করে উঠল বিতর্কের ঝড়। জেএনইউতে সন্ত্রাস চালাচ্ছে আরএসএস। অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে কানহাইয়াকে। এর প্রতিবাদ জানাতেই যাদবপুরে মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছিল। জানিয়েছেন মিছিলে অংশগ্রহণকারী এক ছাত্র। অন্যদিকে মিছিলের তিন উদ্যোক্তা দাবি করেছেন, কানহাইয়ার গ্রেফতারির প্রতিবাদে মিছিলে দুএকজন বিক্ষিপ্ত ভাবে দেশ বিরোধী স্লোগান দিয়ে থাকতে পারেন।  উদ্যোক্তারা মোটেই এ ধরনের স্লোগান সমর্থন করেন না। কিন্তু মিডিয়া যেভাবে এই মিছিলকে আফজল গুরু পন্থী বলে চিহ্নিত করতে চাইছে, তাও সঠিক নয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

যাদবপুরের মিছিলে যে ছাত্রকে এধরনের স্লোগান দিতে দেখা গেছে ফোনে  তিনি দাবি করলেন, তিনি নিজে এধরনের স্লোগান দেননি। এধরনের স্লোগান তিনি সমর্থনও করেন না। তবে কেন তিনি নিজে মিছিলে ওই স্লোগান দিলেন, তা স্পষ্ট করতে পারেননি নির্ঝর মুখার্জি।


এধরনের স্লোগান দেশের গণতন্ত্রের বিরোধী এবং  কোনওভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। ২৪ ঘন্টাকে ফোনে জানিয়েছেন সিপিআই নেতা গুরুদাস দাশগুপ্ত।


রাজ্যে কয়েকমাস বাদেই নির্বাচন। যাদবপুরে যারা এ ধরনের স্লোগান দিয়েছেন, তাদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করুক তৃণমূল সরকার। দাবি করলেন বিজেপি নেতা সিদ্ধার্থ নাথ সিং।


মার্কসবাদীরা চিরকালই দেশ বিরোধী, ভারতবিরোধী। যাদবপুরে যারা এ ধরনের স্লোগান দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। বললেন ABVP নেতা সুবীর হালদার।


আজাদ কাশ্মীরের দাবিকে করেন তাঁরা। দাবি যাদবপুরের মিছিলে অংশগ্রহণকারী একদল ছাত্রছাত্রীর।


যাদবপুর দেশ বিরোধী কার্যকলাপের আঁতুরঘর। মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের।


আজাদ কাশ্মীর বা আফজাল গুরুর সমর্থনে স্লোগান দেওয়া ঠিক হয়নি। এর ধরনের ঘটনা সমর্থন করেন না তাঁরা। জানিয়েছেন এসএফআই নেতা সৌম্যজিত্‍ রজক।