নিজস্ব প্রতিবেদন : সাঁতার কাটতে গিয়ে জলে ডুবে মৃত্যু যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার। মাঝপুকুরে গিয়ে হঠাত্‍ই শ্বাসকষ্ট শুরু হয় শৌভিকের। ডুবন্ত শৌভিককে টেনে তোলার  চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় বন্ধুরা। আকষ্মিক এই ঘটনায় শোকের ছায়া মৃতের পরিবারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

যাদবপুরের প্রোডাকশন  ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র শৌভিক। সকালে একটু খেলাধুলো। তারপর রামগড় লেকে স্নান। প্রতিদিনই এক রুটিন। কিন্তু বুধবারের সকালটাই হয়ে গেল এলোমেলো। পাঁচজন স্নান করতে নামে পুকুরে। প্রথমজন সাঁতরে পুকুর পার হয়ে যায়। দ্বিতীয়বারে নামে শৌভিক। সাঁতার কাটতে কাটতে মাঝপুকুরে চলেও যায় সে। তারপরই দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট। ডুবে যেতে থাকে শৌভিক। বন্ধুদের দাবি, তারা আপ্রাণ চেষ্টা করে শৌভিককে বাঁচাতে। কিন্তু ভারী শরীর হওয়ায় তাকে টেনে তুলতে ব্যর্থ হয় তারা।


মাঝপুকুরেই তলিয়ে যায় শৌভিক।  পরে  স্থানীয় বাসিন্দারাই  ঘণ্টাখানেকের চেষ্টায় দেহ উদ্ধার করে। কী কারণে এই দুর্ঘটনা? সঠিক কী ঘটেছিল সেই সময়? বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তা বোঝার চেষ্টা করছে পুলিস। কর্মসূত্রে বালুরঘাটেই থাকে শৌভিকের পরিবার। পড়াশুনার জন্য বন্ধুদের সঙ্গে যাদবপুরেরই মেসে থাকত শৌভিক। শৌভিকের আকষ্মিক মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ পরিবার তার বন্ধুরা।


আরও পড়ুন, বলি দেওয়ার চেষ্টা, চুঁচুড়ায় পালিয়ে বাঁচল শিশু