নিজস্ব  প্রতিবেদন:   ফের অ্যাডমিশন বিতর্ক।  এবার যাদবপুর বিদ্যাপীঠে ভর্তি নিয়ে ঝামেলা। কিশলয় সেকশন থেকে সরাসরি ভর্তির নিয়মে বদল করে কর্তৃপক্ষ। লটারি পদ্ধতিতে আপত্তি রয়েছে অভিভাবকদের। আর সেকারণেই স্কুল ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবকরা।  রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলে বিক্ষোভ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  জামাইয়ের নয়, মেয়ের গর্ভে অন্য কারোর ঔরসের সন্তান চেয়েছিল গৃহবধূর বাপেরবাড়ি, তারকেশ্বরে দম্পতির সঙ্গে সঙ্গে যা ঘটল, ভাবাচ্ছে রাজ্যকে


যাদবপুর বিদ্যাপীঠের  এতদিন কিশলয় সেকশন থেকে সরাসরি পঞ্চম শ্রণিতে ভর্তি হতে পারত পড়ুয়ারা। কিন্তু শনিবার  হাইস্কুলের তরফে একটি নোটিশ দিয়ে জানানো হয় যে, পশ্চম শ্রেণিতে ভর্তির  ক্ষেত্রে আরও একবার লটারি হবে। তাতেই আপত্তি অভিভাবকদের।  নার্সারিতেও লটারি পদ্ধতির মাধ্যমে ভর্তি করা হয়েছিল পড়ুয়াদের।  পঞ্চম শ্রেণিতে ১৮০ টি আসন রয়েছে। অভিভাবকদের দাবি, ওই ১৮০ টি আসনে কেন সরাসরি ভর্তি করা হবে না? কেন ফের লটারির মাধ্যমে পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তি করা হবে?  লটারি পদ্ধতির ফলে  চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত একটি স্কুলে পড়ার পর ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যত্ কিছুটা হলেও অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।  অভিভাবকদের দাবি,  আগে স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির সকল পড়ুয়াকে  সরাসরি পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তি  করার পর যতগুলি আসন ফাঁকা থাকবে, তাতে বাইরে থেকে লটারির মাধ্যমে ছাত্রভর্তি করা হোক।


আরও পড়ুন:  পাত্রী দেখতে গিয়ে তাঁর বাড়িতে বারাকপুরের পাত্র যা ঘটালেন, তা এই রাজ্যে কেন দেশে কোথাও আগে ঘটেনি!


এবিষয়ে হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক পরিমল ভট্টাচার্যের সঙ্গে কথা বলেছেন অভিভাবকরা। কথা বলেছেন প্রাইমারি সেকশনের প্রধান শিক্ষিকার সঙ্গেও। কিন্তু কোনও ক্ষেত্রেই পরিস্কারভাবে  তাঁদের কোনও আশ্বাস দেওয়া হয়নি।


প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকাল ৭টা থেকেই স্কুল ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন অভিভাবকরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষোভ বাড়তে থাকে। স্কুলের সামনেই রাস্তায় বসে পড়েন অভিভাবকরা।  বেলায় পুলিসের বাইকের পিছনে বসে স্কুলে পৌঁছন প্রধান শিক্ষক। বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ বিক্ষোভ তুলে নেন অভিভাবকরা।