ওয়েব ডেস্ক: ভোটের আগেই গ্রুপ ডি পদে ষাট হাজার কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞাপন। যদিও ঘোষণা ছিল সাত মাসেই আগেই।  পরিকাঠামোর অভাবে  দুহাজার ষোলোর বিধানসভা নির্বাচনের পরেই নিয়োগ প্রক্রিয়ার কাজ শুরু র সিদ্ধান্ত  হয়। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর এক ধমকে বদলে গেছে সিদ্ধান্ত। কিন্তু কেন এই ব্যস্ততা? বিরোধীদের দাবি, সবই ভোটের চমক। সিদ্ধান্ত হয়েছিল গত বছরের জুন মাসে ঘোষণার পর কেটে গেছে সাত মাস। নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরুই করতে পারেনি সরকার।  কিন্তু কেন এই বিলম্ব ?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঠিক হয় নতুন রিক্রুটমেন্ট বোর্ড তৈরি করে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ করা হবে। কিন্তু বোর্ড তৈরি করতেই কেটে যায় পাঁচ মাস।নভেম্বর মাসে তৈরি হয় বোর্ড। বোর্ড তৈরি হলেও এখনও তৈরি হয়নি   প্রয়োজনীয়  পরিকাঠামো।   ঠিক হয়  ২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনের পরেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে। সেই মতো ১৯ জানুয়ারি রাজ্য সরকারের ষাটটি দফতরের সচিব এবং  কুড়ি জেলার জেলা শাসকদের  চিঠি দিয়ে শূন্যপদের সংখ্যা জানতে চাওয়া হয়।


এরমধ্যেই গত সপ্তাহে প্রশাসনিক বৈঠকে কাজের অগ্রগতি জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী। নির্বাচনের পর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে জেনে ক্ষুব্ধ হন তিনি। কেন সাত মাসেও নিয়োগ করা সম্ভব হল না এ প্রশ্নও জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী। এরপরেই নড়েচড়ে বসে দফতর। শূন্যপদের তালিকা আসার আগেই তড়িঘড়ি সংবাদ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। পরিকাঠামো না থাকায়  গোটা নিয়োগ  প্রক্রিয়াই অনলাইনে করা হবে ।কিন্তু এখানেই উঠছে প্রশ্ন। যে কাজ সাত মাসে হল না সেই কাজ তড়িঘড়ি একমাসে কতটা করা সম্ভব?  কেন এই ব্যস্ততা? তবে কী সমস্ত বিষয়টাই ভোটের চমক? প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরাই?