নিজস্ব প্রতিবেদন: 'কোনও দলে নেতা আছে নীতি নেই। কোনও দলে নীতি আছে নেতা নেই'। কলকাতায় দলের কার্যনির্বাহী কমিটি সভায় নাম না করে তৃণমূলকে নিশানা করলেন BJP-র সর্বভারতীর সভাপতি জেপি নাড্ডা। বললেন, 'বিমানবন্দরে যে অভ্যর্থনা পেয়েছি, যে পরিমাণ জনসমাগম দেখেছি। তা বাংলায় নতুন হাওয়ার সংকেত দেয়'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন সাংসদ অর্জুন সিং। ব্যারাকপুরে এখন গেরুয়াশিবিরের সংগঠনের দায়িত্বে শুভেন্দু অধিকারী। বাংলায় দলের সংগঠনকে মজুবত করতে তৎপর দিল্লির নেতারা। এ রাজ্যে নেতা-কর্মীদের 'চাঙ্গা' করতে এবার আসরে খোদ বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।


গতকাল, মঙ্গলবার দিল্লি থেকে কলকাতা পৌঁছন। আজ বুধবার ও আগামিকাল বৃহস্পতিবার রাজ্যে থাকবেন তিনি। এদিন সকালে প্রথমে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও রাসবিহারী বসুর বাড়িতে যান বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি। এরপর ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে দলের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে যোগ দেন।


 



 



 


BJP-র কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে কী বার্তা দিলেন? এদিন জেপি নাড্ডা বলেন, 'রাজনীতিতে কোনও কিছুই স্থায়ী নয়। কার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে, সেটাই বিবেচ্য। তৃণমূল কংগ্রেস-সহ সবদলই পারিবারিক। সব আঞ্চলিক দলই শেষপর্যন্ত পারিবারিক দলে পরিণত হয়। তৃণমূল পিসি-ভাইপোর দল। আর কংগ্রেস তো  না ভারতীয়, না জাতীয়। দলের নেতারা এখন লন্ডন থেকে বিবৃতি দেন। ভাইবোন দলের পরিণত হয়েছে'। তাঁর দাবি, 'দেশের সর্বত্রই পরিবারবাদের রাজনীতি চলছে।  একমাত্র মানুষের দল বিজেপি'।


আরও পড়ুন: Mamata Banerjee: 'কাজ, কৃত্রিম হাত ও চিকিৎসার খরচ, সরকার সব দেবে রেণুকে', জানালেন মুখ্যমন্ত্রী


এর আগে, মে মাসে বাংলায় এসে দলের নেতা-কর্মীদের ভোকাল টনিক দিয়ে গিয়েছিলেন অমিত শাহ। রাজারহাটে একটি হোটেলে বঙ্গ বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন তিনি। বার্তা দিয়েছিলেন, 'লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। আবার শূন্য থেকে শুরু করুন। কেউ মনোবল হারাবেন না'।  শুধু তাই নয়, রাজ্য়ে  ৩৫৫ বা ৩৫৬ ধারা লাগুর আর্জিও খারিজ করে দেন।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)