নিজস্ব প্রতিবেদন- বরানগরের বাসিন্দা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র জুনিয়র মৃধা খুনের প্রায় সাড়ে ৯ বছর পর সিবিআই গ্রেফতার করেছিল মূল অভিযুক্ত প্রিয়াঙ্কা চৌধুরীকে। তাঁকে জেরার পর একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছিল সিবিআই-এর হাতে। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরেই কি খুন? নাকি অন্য কোনও ষড়যন্ত্র? এই দ্বন্দ্বই যেন কাটছে না। এই খুনের ঘটনায় একাধিক প্রভাবশালী লোকের হাত রয়েছে। আর তাঁদের মধ্যেই কাউকে প্রিয়াঙ্কা আড়ালের চেষ্টা করছেন বলে মনে করছে সিবিআই। গ্রেফতারের পর প্রিয়াঙ্কাকে সাতদিনের জন্য হেফাজতে রেখেছিল CBI. 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন ব্যারাকপুর কোর্টে পেশ করা হয়েছিল প্রিয়াঙ্কাকে। আদালত তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করেছে। ফের সিবিআই হেফাজতে থাকবেন তিনি। আরও তিনদিন হেফাজতে রেখে তাঁকে জেরা করবেন সিবিআই কর্তারা। জুনিয়র মৃধার বাবা-মা দাবি করেছিলেন, প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে একাধিক ব্যক্তি জড়িত রয়েছেন এই খুনের ঘটনায়।  প্রিয়াঙ্কার অবশ্য দাবি, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। তবে প্রিয়াঙ্কার বয়ানে অসঙ্গতি রয়েছে বলে জানিয়েছিল সিবিআই। সিবিআই সূত্রে খবর, সুপারি কিলার দিয়ে খুন করা হয়েছিল জুনিয়র মৃধাকে। বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের উপর তাঁর দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।


আরও পড়ুন-  কবি নজরুলে মেট্রোয় ওঠার সময় তরুণীর গোপনাঙ্গে স্পর্শ! ধৃত অভিযুক্ত


উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ১২ জুলাই খুন হয়েছিলেন মৃধা। খুনের দিন টলিউডের পরিচালক-প্রযোজকদের সঙ্গে প্রায় দুশোবার ফোনে কথা বলেছিলেন মূল অভিযুক্ত প্রিয়াঙ্কা।