বিক্রম দাস: প্রাথমিকে নিয়োগ! ২০১৬ সালের চাকরীপ্রার্থীদের প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ দিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সময়সীমা ১০ দিন। শুধু তাই নয়, 'যদি প্যানেল আগেই প্রকাশিত হয়ে থাকে, তাহলে হার্ড কপি ও সফট কপি আদালতে জমা দিতে হবে পর্ষদকে'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  Garia Unnatural Death: 'মা-বাবাকে মেরে নিজেকে শেষ করব...', গড়িয়াকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ফেসবুক লাইভ!


ব্য়বধান ২ বছরের। ২০১৪ সালে টেটের ভিত্তিতে নিয়োগ হয়েছিল ২০১৬ সালে। প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি পান ৪২ হাজার ৯৪৯ জন। কিন্তু এই নিয়োগে অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠেছে। মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। এদিন সেই মামলারই শুনানি ছিল বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে।



আরও পড়ুন:  Tapas Roy Vs Sudip Banerjee: 'ওকে তুষ্ট করে আমাকে চলতে হবে, ওর জ্ঞান শুনে চলব!', সুদীপকে বেনজির নিশানা তাপসের


এর আগে, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায়  সিবিআই ও ইডি যৌথভাবে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্য়ায়। শুধু তাই নয়. দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রাথমিক রিপোর্টও তলব করেছিলেন। 


ঘটনাটি ঠিক কী? ২০১৪ সালে টেটের মেধাতালিকা যাঁদের নাম ছিল, তাঁরা চাকরি পান ২০২০ সালে। হাইকোর্টের নির্দেশ, তদন্তের স্বার্থে যদি প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের অ্যাডহক কমিটির সদস্যদেরও হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবেন তদন্তকারীরা। তবে, ওই কমিটির সদস্য, ৯০ বছরের এক বৃদ্ধাকে অবশ্য হেফাজতে নেওয়া যাবে না।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)