নিজস্ব প্রতিবেদন: শীত পড়ার আগে থেকেই হাজির কাশ্মীরের শালওয়ালারা। গরম কাপড়ের সম্ভার  সঙ্গে  কাশ্মীরে যাওয়ার আমন্ত্রণ। দেখা হলেই বলেন, কাশ্মীরের সাধারণ  মানুষ ভূস্বর্গে পর্যটক চায়। কারণ পর্যটক না এলে কাশ্মীরের অর্থনৈতিক ক্ষতি। কত কী বদলে গেছে।  কাশ্মীরের ভূগোল, মানচিত্রে পরিবর্তন হয়েছে বিস্তর। কিন্তু  ইতিহাসের ধারা বদলায়নি বিন্দুমাত্র। ৩৭০ বিলোপ, নতুন রাজ্য গঠন। দেশ জুড়ে বিতর্ক।  কত ঘটনা। কিন্তু প্রতিবারের মত এবারও রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে কাশ্মীরি শালওয়ালাদের নিত্য আনাগোনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত ৫ অগস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে অনুচ্ছেদ ৩৭০ দ্বারা প্রাপ্ত বিশেষ অধিকার প্রত্যাহার করে কেন্দ্র। ভূস্বর্গ থেকে আলাদ করে দেওয়া হয় লাদাখকে। তৈরি করা হয় দু’টি পৃথক কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল। কাশ্মীরে কড়া নিরাপত্তা, রাজনৈতিক নেতাদের বন্দি, ইন্টারনেট বন্ধ, এ সব কিছু নিয়ে জোর বিতর্কের মুখে কেন্দ্র। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, কার্যত স্বাভাবিক হয়ে গেছে জম্মু-কাশ্মীর। খুলছে বাজার-হাট, স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল। বেশ কিছু পর্যটকের আনাগোনা দেখা গিয়েছে বরফে মোড়া ভূস্বর্গে। যদিও এখনও পর্যন্ত এক কথায় স্বাভাবিক বলা যাবে না। ইন্টারনেট পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ রাখা হয়েছে।



এক কাশ্মীরি শালওয়ালা জানান, কাকার সঙ্গে এসেছিলেন প্রথম এই কলকাতায়। তখন ক্লাস নাইন। এখন পুরোপুরি ব্যবসায়ী।  বহু বছর কেটে গেছে। কাশিম বুঝেছে,  ঝামেলায় সমস্যা হয় আম আদমির। রাজনীতির ঝঞ্ঝাট আর যাই হোক পেটের ভাত জোটায় না।