নিজস্ব প্রতিবেদন:কলকাতা পুরসভায় এখনই কনটেনমেন্ট জোন চাইছে না কলকাতা পুরসভা। এমনটাই জানালেন কলকাতা পুরসভার পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। আপাতত মাইক্রো কনটেন্টমেন্ট জোন করে নোটিস জারি করা হবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পুজোর পর থেকেই রাজ্য করোনার গ্রাফ উপরের দিকে উঠছে। আপাতত মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন করে মানুষকে সচেতন করা হবে। পাশাপাশি চালানো হবে প্রচার। একইসঙ্গে কলকাতা পুলিসকেও করোনা বিধি কড়া হাতে লাগু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরতে হবে।


আরও পড়ুন-Raina Murder : সব্যসাচী খুনে নয়া মোড়, ৭ কিমি দূরে মিলল 'রহস্যজনক' কালো ব্যাগ!


গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮০৫ জন। কলকাতায় একদিনে আক্রান্ত প্রায় তিনশো। এর পরও কেন কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হচ্ছে না? কলকাতা পুরসভা মনে করছে, কোনও কোনও ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে একটি আবাসনের একটি ফ্ল্যাটে একজন করোনা আক্রান্ত। সেক্ষেত্রে গোটা এলাকাকে কনটেনমেন্ট জোন করলে আতঙ্ক বাড়বে, তৈরি হবে সমস্যাও। কিন্তু আতঙ্ক নয়, এই মুহূর্তে সতর্ক থাকারই পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সক ও পুরসভা।


কী বলেছেন ফিরহাদ হাকিম? আক্রান্তের সংখ্যা বেশি হলে কনটেনমেন্ট জোন করা যেতেই পারে। কিন্তু কোথাও একটা, কোথায় দুটো রোগী থাকলে গোটা এলাকাকে কনটেনেমেন্ট জোন করার ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। কিন্তু সেখানকার মানুষকে সচেতন করতে একটি নোটিস জারি করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন করা যেতে পারে। এবাবেই মানুষকে সতর্ক করা যেতে পারে।


আরও পড়ুন-Aryan Khan Drug Case: আরিয়ানকে ছাড়তে ২৫ কোটি ঘুষ! সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে তদন্তে NCB


ইতিমধ্যেই করোনা আক্রান্ত বা আক্রান্তের পরিবারের সঙ্গে টেলি কন্ফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলা ব্যবস্থা করেছে কলকাতা পুরসভা। দ্বিতীয়ত,ওই এলাকায় যেসব স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন তাদের আক্রান্ত ও তার পরিবারের উপরে নজরদারি চালাতে বলা হচ্ছে। আক্রান্তের পরিবারের কেউ বাড়ি থেকে বেরিয়ে জনবহুল এলাকায় যাচ্ছেন কিনা তা নজরে রাখা হচ্ছে। পুরসভার তরফে তাদের সবরকম সাহায্য করা হবে। পাশাপাশি কেউ যদি চান তাহলে সেফ হোমেও রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)